দুর্গাপুর স্কুলের ৮ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী নওশাদের পাশে দাঁড়ালে আপনি হতে পারেন গর্বিত দানবীর
নিজস্ব প্রতিবেদক:
মীরসরাই উপজেলার দূর্গাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেনীর ছাত্র নওশাদ। বাবা মায়ের একমাত্র আদরের সন্তান। কিন্তু সুখের ঘরে এখন কান্না আর আহাজারি। শুধু দুর্গাপুর নয় ভারী হয়ে উঠছে চমেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিট। বিদ্যুতস্পৃষ্ট হয়ে শরীরের বেশীর ভাগ অংশ পুড়ে গেছে নওশাদের। চিকিৎসকরা বলছেন উন্নত চিকিৎসা পেলে ঝলসে যাওয়া শরীর সার্জারী করে নওশাদকে সুস্থ্য করা সম্ভব। কিন্তু নওশাদের খেটে খাওয়া দরিদ্র পিতার যা ছিলো ইতিমধ্যে একমাত্র সন্তানের জন্য শেষ সম্বলটুকুও শেষ করেছেন। নওশাদ এর মা যাকেই কাছে পায় কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে বলেন, ভাই আমার একমাত্র ছেলেকে বাঁচাতে আপনারা কিছু করেন। আমরা কি পারবোনা সব সন্তানরা মিলে একটা প্রাণ বাঁচাতে। কেউ কি নেই এক মায়ের মুখে হাসি ফুটাতে,মায়ের বুকের ধন, মায়ের কোলে সুস্থ করে ফিরিয়ে দেবার ?
সন্তানের এমন মূমর্ষ অবস্থায় মা-আর কি বলবে। আসুন সবাই মিলে বলি , এক কাপ চ...