বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সংবাদ সম্মেলনে এইচ টি ইমামের দেওয়া বক্তব্য জনগণ বিশ্বাস করেনি। জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৫০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম ও বাংলাদেশ ছাত্র ফোরাম আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, তাঁর (এইচ টি ইমাম) বক্তব্যে নির্বাচন কমিশন রায় কীভাবে উল্টে দিয়েছে, তা প্রমাণিত হয়েছে। কীভাবে বশংবদ নির্বাচন কমিশন দিয়ে ও দলের লোকজনের মাধ্যমে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে একতরফা নির্বাচন করেছেন, তাও প্রমাণ হয়েছে। সুতরাং এইচ টি ইমামের কথা মানুষ এখন আর বিশ্বাস করে না। তিনি বলেন, ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। পতন যখন শুরু হয়, তখন চারিদিক থেকে তা আসে। আওয়ামী লীগের পতন শুরু হয়েছে। সর্বশেষ তাদের ইমামের কথায় জারিজুরি সব বের হয়ে এসেছে। যদিও গতকাল (সোমবার) সেই ইমাম প্রেস কনফারেন্সের মাধ্যমে সাফাই গাইতে চেয়েছেন। কিন্তু দেশের মানুষ তা কোনভাবেই মেনে নেয়নি।
সরকারের সাবেক টেলিযোগাযোগমন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী দুটি সত্য কথা ফাঁস করায় তার চাকরি চলে গেছে এ মন্তব্য করে বিএনপির মুখপাত্র মির্জা ফখরুল বলেন, তারা যে ধর্মে বিশ্বাস করে না, তা লতিফ সিদ্দিকী ফাঁস করেছেন। মানে আওয়ামী লীগ ধর্মহীন দল। তারা কোনো ধর্মে বিশ্বাস রাখে না। প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে উদ্দেশ করে ফখরুল বলেন, লতিফ সিদ্দিকী বলেছেন, জয় প্রতি মাস এক কোটি ৬০ লাখ টাকা বেতন নিতেন। এখন সত্য কথা বলার জন্য তাঁর চাকরি গেল, নাকি অন্য কারণে, আমরা বুঝতে পারছি না। এ বিষয়ে আমরা এখনো পর্যন্ত সরকারের কাছ থেকে কোনো ব্যাখ্যা পাইনি। বর্তমান সরকার গণতন্ত্র, অর্থনীতিসহ দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে বলে দাবি করেন মির্জা ফখরুল।
ফখরুল বলেন, আগামী দিনের তরুণ সমাজের সুযোগ্য নেতৃত্ব বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে। তাঁকে মিথ্যা অভিযোগে কারাগারে আটক করা হয়েছে। নির্যাতন করা হয়েছে। হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। এ ধরনের ষড়যন্ত্র নতুন নয়। যারা দেশের সত্যিকার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করেন, যারা দেশকে ভালোবেসেন পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে চান, তাঁদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ধারাবাহিকভাবেই চলে আসছে। এ ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হয়েছে। আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়ার নামে মিথ্যা অভিযোগে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। তাঁকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। আমাদের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে শত শত মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে।
তারেক রহমান সম্পর্কে মির্জা ফখরুলের ব্যক্তিগত অভিমত হলো, তিনি ভবিষ্যৎ বাংলাদেশে একটি সত্যিকার স্বাধীন-সার্বভৌম শক্তিশালী গণতন্ত্রের জন্য নেতৃত্ব দেবেন। তিনি বলেন, আজ যে নেতার জন্মদিন আমরা পালন করছি তিনি আমাদের মাঝে নেই। তিনি সাত সমুদ্র তের নদীর ওপারে নির্বাসিত জীবন-যাপন করছেন। আজ এ সমাবেশের মাধ্যমে আমি তাকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। পরম করুনাময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি, তার জন্মদিন যেন দীর্ঘদিন বার বার ফিরে আসে। আর আমরা তা পালন করতে পারি। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সংগ্রাম করতে হবে। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। এ জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, তাঁর (এইচ টি ইমাম) বক্তব্যে নির্বাচন কমিশন রায় কীভাবে উল্টে দিয়েছে, তা প্রমাণিত হয়েছে। কীভাবে বশংবদ নির্বাচন কমিশন দিয়ে ও দলের লোকজনের মাধ্যমে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে একতরফা নির্বাচন করেছেন, তাও প্রমাণ হয়েছে। সুতরাং এইচ টি ইমামের কথা মানুষ এখন আর বিশ্বাস করে না। তিনি বলেন, ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। পতন যখন শুরু হয়, তখন চারিদিক থেকে তা আসে। আওয়ামী লীগের পতন শুরু হয়েছে। সর্বশেষ তাদের ইমামের কথায় জারিজুরি সব বের হয়ে এসেছে। যদিও গতকাল (সোমবার) সেই ইমাম প্রেস কনফারেন্সের মাধ্যমে সাফাই গাইতে চেয়েছেন। কিন্তু দেশের মানুষ তা কোনভাবেই মেনে নেয়নি।
সরকারের সাবেক টেলিযোগাযোগমন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী দুটি সত্য কথা ফাঁস করায় তার চাকরি চলে গেছে এ মন্তব্য করে বিএনপির মুখপাত্র মির্জা ফখরুল বলেন, তারা যে ধর্মে বিশ্বাস করে না, তা লতিফ সিদ্দিকী ফাঁস করেছেন। মানে আওয়ামী লীগ ধর্মহীন দল। তারা কোনো ধর্মে বিশ্বাস রাখে না। প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে উদ্দেশ করে ফখরুল বলেন, লতিফ সিদ্দিকী বলেছেন, জয় প্রতি মাস এক কোটি ৬০ লাখ টাকা বেতন নিতেন। এখন সত্য কথা বলার জন্য তাঁর চাকরি গেল, নাকি অন্য কারণে, আমরা বুঝতে পারছি না। এ বিষয়ে আমরা এখনো পর্যন্ত সরকারের কাছ থেকে কোনো ব্যাখ্যা পাইনি। বর্তমান সরকার গণতন্ত্র, অর্থনীতিসহ দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে বলে দাবি করেন মির্জা ফখরুল।
ফখরুল বলেন, আগামী দিনের তরুণ সমাজের সুযোগ্য নেতৃত্ব বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে। তাঁকে মিথ্যা অভিযোগে কারাগারে আটক করা হয়েছে। নির্যাতন করা হয়েছে। হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। এ ধরনের ষড়যন্ত্র নতুন নয়। যারা দেশের সত্যিকার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করেন, যারা দেশকে ভালোবেসেন পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে চান, তাঁদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ধারাবাহিকভাবেই চলে আসছে। এ ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হয়েছে। আপসহীন নেত্রী খালেদা জিয়ার নামে মিথ্যা অভিযোগে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। তাঁকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। আমাদের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে শত শত মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে।
তারেক রহমান সম্পর্কে মির্জা ফখরুলের ব্যক্তিগত অভিমত হলো, তিনি ভবিষ্যৎ বাংলাদেশে একটি সত্যিকার স্বাধীন-সার্বভৌম শক্তিশালী গণতন্ত্রের জন্য নেতৃত্ব দেবেন। তিনি বলেন, আজ যে নেতার জন্মদিন আমরা পালন করছি তিনি আমাদের মাঝে নেই। তিনি সাত সমুদ্র তের নদীর ওপারে নির্বাসিত জীবন-যাপন করছেন। আজ এ সমাবেশের মাধ্যমে আমি তাকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। পরম করুনাময় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি, তার জন্মদিন যেন দীর্ঘদিন বার বার ফিরে আসে। আর আমরা তা পালন করতে পারি। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সংগ্রাম করতে হবে। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। এ জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।