শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১খবরিকা অনলাইনে আপনাকে স্বাগতম।

সুস্বাস্থ্য

মিষ্টি কুমড়ার ৫ বিস্ময়কর স্বাস্থ্য-উপকারিতা

মিষ্টি কুমড়ার ৫ বিস্ময়কর স্বাস্থ্য-উপকারিতা

সুস্বাস্থ্য
মিষ্টি কুমড়ার অপরিহার্য কিছু গুণাগুণ সম্পর্কে হয়তো আমাদের অনেকেরই জানা নেই। এই সবজিটি পুষ্টি উপাদানে ভরপুর এবং সে অর্থে একে প্রকৃতির পুষ্টি উপাদানের ‘পাওয়ারহাউজ’ বলা যেতে পারে। মিষ্টি কুমড়ায় রয়েছে বহু অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ভিটামিন, যেমন- ভিটামিন এ, ভিটামিন সি ও ভিটামিন ই। কপার, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম ও ফসফরাসের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদানেও সমৃদ্ধ এ সবজিটি। বিশেষজ্ঞদের অনেকেই একে ‘সুপারফুড’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। মিষ্টি কুমড়ার প্রধান ৫টি গুণাগুণ এখানে উপস্থাপন করা হলো: চোখের জন্য: মিষ্টি কুমড়ায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, যা চোখে ছানি পড়া ও দৃষ্টিশক্তি হ্রাসের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। খাদ্য তালিকায় নিয়মিত এ সবজিটি রাখার ফলে আপনার দৃষ্টিশক্তি আরও প্রখর হবে এবং চোখের ছোটখাটো কিংবা মারাত্মক কোন সমস্যায় পড়তে হবে না। ত্বকের জন্য: ত্বকের সুরক্ষায় মিষ্টি কুমড়ার ভূমিকা অসামান্য। ত্বক সুরক...
সুখী হওয়ার গোপন ফর্মুলা

সুখী হওয়ার গোপন ফর্মুলা

সুস্বাস্থ্য
সুখের পেছনে ছোটাছুটি করেও সুখের দেখা পাননি? এবার খুব সহজেই মিলবে সুখের দেখা। অবাক হলেন? নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছে করছে যে এতো সহজেই কীভাবে সুখ পাওয়া সম্ভব, তাই না? খুব সহজ কিছু কাজেই পেতে পারেন বহু কাঙ্ক্ষিত সুখ। এবং সত্যি বলতে কি, সুখী হওয়ার সমস্ত উপকরণ আছে আপনার চোখের ঠিক সামনেই। শুধু আপনিই সেগুলোকে দেখেও দেখছেন না। আসুন জেনে নেয়া যাক সহজেই সুখী হওয়ার সেই ৫টি উপায়, যা আছে ঠিক আপনার সামনেই। শুধু সফলতার পেছনে ছুটবেন না সফলতা মানেই কি সুখ? অনেকেই মনে করেন সফলতা মানেই সুখ। আর তাই সফলতার পেছনে ছুটতে ছুটতে পার করে দেন পুরো জীবন। জীবনের সুন্দর সব মূহূর্তগুলোকে হারিয়ে জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে আফসোস করেন অনেক মানুষই। সুখের দেখা পেতে চাইলে অন্ধের মত সফলতার পেছনে ছুটবেন না। নিজের প্রিয় মানুষ ও পরিবারের সাথে সময় কাটানোটাকেও গুরুত্ব দিন। নাহলে সুখ সারাজীবন অদেখাই রয়ে যাবে। হাসি খুশি মানুষদের সান্নিধ্যে ...
গলা ভাঙায় বাড়িতে যা করবেন…

গলা ভাঙায় বাড়িতে যা করবেন…

সুস্বাস্থ্য
আপাতদৃষ্টে, গলা ভাঙা বা স্বর বসে যাওয়া একটি সাধারণ স্বাস্থ্য-সমস্যা মনে হলেও, আদতে তা নয়। গলা ভাঙ্গাকে অনেকেই খুব একটা গুরুত্ব দেয়ার প্রয়োজন মনে করেন না। এটা অনেকেরই হয়তো অজানা যে, গলা ভাঙ্গা অনেক সময় মারাত্মক অসুখের উপসর্গের কারণ হতে পারে। সাধারণভাবে, গলা ভাঙ্গার প্রাথমিক কারণ হলো শ্বাসনালীতে সংক্রমণ। নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞদের মতে, তুলনামূলকভাবে নারীদের গলার স্বর বেশি বসে। নানা কারণে গলা ভাঙতে পারে। যে কোনভাবে ঠাণ্ডা লেগে কিংবা দীর্ঘক্ষণ জোরে কথা বললে গলার স্বর ভাঙতে পারে। গলা ভাঙা প্রতিরোধে সচেতনতাই যথেষ্ট। আর তারপরও যদি গলার স্বর বসে যায়, সেক্ষেত্রে প্রতিকারস্বরূপ বাড়িতেই নিচের যে কোন ব্যবস্থা নিতে পারেন: ১) লবণ পানি দিয়ে গড়গড়া করাটা সবচেয়ে সাধারণ এবং একই সঙ্গে কার্যকর পদ্ধতি। পানি সামান্য গরম করে নিতে পারেন। কারও গলার স্বর বসে গেল, তার উচিত দিনে অন্তত ৪ বার লবণ পানি দিয়ে গড়গড়া ...
নিম পাতার শত গুণ

নিম পাতার শত গুণ

বিশেষখবর, সুস্বাস্থ্য, স্লাইড
  কথাসাহিত্যিক বনফুলের ‘নিম গাছ’ পড়া হয়েছে সেই কবে। তখন শুধু নিম গাছ নিয়ে একজন লেখকের বহুদর্শী দৃষ্টিভঙ্গিই জানা হয়েছে। জানা হয়নি ঔষধি গাছ হিসেবে নিম গাছের গুনাগুণ। আসুন, নিম গাছের কিছু গুনের কথা জেনে নেই। -      মুখে ব্রণের সমস্যা থাকলে নিম পাতা বেঁটে ব্রণে লাগিয়ে দিন। জাদুর মতো কাজ হবে। -      অ্যালার্জির সমস্যায় নিম পাতা ফুটিয়ে গোসল করুন। অ্যালার্জি যাবে ১০০ হাত দূরে। তাছাড়া কাঁচা হলুদ ও নিম পাতা একসাথে বেঁটে শরীরে লাগান। অ্যালার্জি কমবেই। -      বাচ্চাদের কৃমির সমস্যা থাকলে পানির সাথে ৫-১০ ফোঁটা নিম পাতার রস মিশিয়ে খালি পেটে খাইয়ে দিন। আর বড়রা এক চা চামচ রস পর পর ৪/৫ দিন সকাল-বিকাল খান। কৃমি নির্বংশ হবে। -      মাথায় খোস পাচড়া হলে নিম পাতা ফুটিয়ে সেই পাতা দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। উপকার পাবেন। -      চোখে ভাইরাসের আক্রমণ হলে কচি নিম পাতার ১ ফোঁটা রস চোখে দিন। একটু...
তারুণ্য ধরে রাখতে পানি…….

তারুণ্য ধরে রাখতে পানি…….

Uncategorized, সুস্বাস্থ্য
মানবদেহের ৬০ শতাংশই থাকে পানি। জন্মের সময় একটি শিশুর দেহে পানি থাকে ৭৫ শতাংশ। পরবর্তিতে দৈহিক বৃদ্ধির সাথে সাথে পানি কমতে থাকে এবং তা সর্বনিম্ন ৪৫ শতাংশ হতে পারে। মানবদেহের জন্য পানির প্রয়োজনীয়তা অনেক বলে গবেষণায় দেখা গেছে। সুস্থ হৃদপিণ্ড ও কিডনির জন্য দৈনিক অšত্মত দুই লিটার পানি প্রয়োজন। তবে মানুষের শারীরিক গঠন ও পরিশ্রমের ওপর পানির প্রয়োজনীয়তা কম-বেশি হতে পারে। চা বা কফির মত পানীয় মুত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং এটা মানবদেহে পানি কমায়। মানবদেহে পানির পরিমাণ এবং কি পরিমাণ পানি গ্রহণ করা হচ্ছে তা নিয়ন্ত্রণ করে হরমোন। অতিরিক্ত গরম কিংবা ব্যায়ামের পর শরীরের আর্দ্রতা পূরণের জন্য বেশি করে পানি পান করা প্রয়োজন। মানবদেহে পানি অত্যšত্ম জরুরি। একজন মানুষ কোন রকম খাবার না খেয়ে অšত্মত এক সপ্তাহ বেঁচে থাকতে পারেন। কিন্তু পানি পান না করে ২৪ ঘন্টার মধ্যেই মানুষ ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। এসময়ের মধ্যে শ্...
স্মরণশক্তি বৃদ্ধির বৈজ্ঞানিক কৌশল

স্মরণশক্তি বৃদ্ধির বৈজ্ঞানিক কৌশল

সুস্বাস্থ্য
আমরা অনেক সময় অনেক কিছু মনে রাখতে পারি না, ভুলে যাই। বিশেষ করে বাজারে গেলে বা কোনো কিছু কিনতে গেলে এমন ঘটনা প্রায়শই ঘটে থাকে। কারো ক্ষেত্রে কম, কারো ক্ষেত্রে বেশি। সবার মনে রাখার ক্ষমতা বা স্মরণশক্তি এক রকম থাকে না। আমরা গ্রীক বিজ্ঞানীদের কাছ থেকে এ তথ্য পাই যে- মানুষের মস্তিষ্কের ১৪ বিলিয়ন স্নায়ুকোষ একে অপরের সাথে সংযুক্ত হয়ে একটা ইলেকট্রো কেমিক্যাল চক্র তৈরি করে, একে এনগ্রাম বলে। প্রতিটা এনগ্রাম এর পথই হলো স্মরণশক্তি। জেনেটিক বিজ্ঞানীরা বলেন, পিতামাতার স্মরণশক্তি বা মেধাশক্তি বেশি থাকলে সন্তানরাও সে রকম হয়। এজন্য স্মরণশক্তির বংশগতির বৈশিষ্ট্যের একক জিনের ওপর শতকরা ৬০ ভাগ নির্ভরশীল। বাকি ৪০ ভাগ পরিবেশ, পুষ্টিকর খাদ্য ও মস্তিষ্কের চর্চার ওপর নির্ভর করে। গবেষকদের মতে, কোনো শিশু কম বুদ্ধি বা কম স্মরণশক্তিসম্পন্ন জিন বহন করলেও ভালো পরিবেশের কল্যাণে ভালো বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে পারে।সুতরাং...
কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য চোখের গুরুত্বপূর্ণ টিপস

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য চোখের গুরুত্বপূর্ণ টিপস

সুস্বাস্থ্য
মানুষের চোখকে তার আত্মার প্রতিফলক হিসেবে বিবেচনা করা হয় যা বাইরের জগতের জন্য এক প্রকার জানালা হিসেবে কাজ করে। চোখ শুধুমাত্র যে সৌন্দর্যের প্রতীক তাই নয়, এটা একইসঙ্গে স্বাস্থগত বিষয়ও ইঙ্গিত করে। আমাদের চোখের স্বাস্থ্য কেমন সেটা নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে আমাদের জীবন যাপনের রীতিনীতির ব্যপক ভূমিকা রয়েছে। আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ কম্পিউটার। আর অনেক মানুষ আছেন যাদেরেকে নিয়মিত কম্পিউটারে কাজ করতে হয় যাদের এটা থেকে বিরত থাকার কোন সুযোগ নেই। এজন্য চোখের সুস্থতা নিশ্চিত করতে চোখের যতœ নেয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যদি লম্বা সময় ধরে একটানা কম্পিউটার ব্যবহার করার অভ্যাস থাকে তাহলে আপনার জন্য এ যতœ নেয়া বাঞ্চনীয়। সারা দিন কম্পিউটারে কাজ করার পর চোখে টান-টান অনুভূতি হওয়াটা সাধারণ একটা ব্যপার যেটা অস্বস্তিদায়ক। এটা অনেক কারণে হতে পারে যেমন, মনিটরের পর্দার খুব কাছাকাছি থেকে কাজ করা, মনিটরের উজ্জলতা,...
মোবাইল ফোনের যতো ক্ষতিকর দিক

মোবাইল ফোনের যতো ক্ষতিকর দিক

সুস্বাস্থ্য
  মোবাইল ফোন বিশ্বে বিপ্লব সৃষ্টি করেছে সন্দেহ নেই। কার্যত এটা বিশ্বকে সঙ্কুচিত করে এনেছে। এর বদৌলতে পৃথিবীর মানুষ একে অপরের অনেক কাছে আসতে সক্ষম হয়েছে। ১৫০ বছর আগেও যেটা ছিল চিন্তার অতীত। সেলফোনের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। কিন্তু অন্য সব আবিস্কারের মত এটারও ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক রয়েছে। আর মোবাইল আমাদের স্বাস্থের ওপর কিভাবে প্রভাব ফেলছে সেটা জানা জরুরি। আমরা দিনের লম্বা একটা সময় মোবাইল ব্যবহারের মধ্যে থাকি। আমাদের জানা প্রয়োজন, মোবাইল যখন ব্যবহৃত হচ্ছে না অর্থাৎ ফোন যখন স্ট্যান্ড-বাই মোডে আছে তখনও বেতার তরঙ্গ প্রবাহ অব্যাহত থাকে। এই বেতার তরঙ্গ হয় দুপ্রকারের। ১) আয়োনাইজিং এবং ২) নন-আয়োনাইজিং। নন আয়োনাইজিং অর্থাৎ আয়োনিত নয় এমন তরঙ্গ দুয়ের মধ্যে অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী। মোবাইল ফোন থেকে এই তরঙ্গ নির্গমন হয়। এর অর্থ হলো, আমাদের মস্তিষ্কে এ তরঙ্গ প্রবাহিত হতে থাকে অবিরত। কয়েকটি বিষয়...