২০১৪-২০১৫ অর্থবছরের বাজেট ২ লাখ ৪০ হাজার কোটি থেকে ৪৫ হাজার কোটি টাকা হতে পারে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে ২০১৪-১৫ অর্থবছরের প্রথম প্রাকবাজেট বৈঠকের প্রারম্ভিক বক্তব্যে বাজেটের আকার সম্পর্কে তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের আকার নির্ধারণ করা হয় ২ লাখ ২২ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা। তবে নতুন অর্থবছরের বাজেট হতে পারে ২ লাখ ৪০ হাজার কোটি থেকে ৪৫ হাজার কোটি টাকা। এছাড়া বাজেটে পর্যটন খাতকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
প্রাকবাজেট আলোচনায় বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস), বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি, ইকনোমিক রিসার্চ গ্রুপ (ইআরজি) এবং পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।নতুন সরকারের প্রথম বাজেটে আগের মতোই কৃষি, মানবসম্পদ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং অবকাঠামো খাতকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে বলে জানিয়ে মুহিত বলেন, এবার পর্যটনকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হবে। তিনি আরো বলেন, গত কয়েক বছর ধরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৫ দশমিক ৭ থেকে ৬ দশমিক ৭-এর মধ্যে ওঠানামা করছে।গবেষকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের মধ্যে দিয়ে বৃহস্পতিবার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরের বাজেট আলোচনা শুরু হলো। ৫ জুন অর্থমন্ত্রী বর্তমান সরকারের প্রথম এবং তার অষ্টম বাজেট পেশ করবেন। মে মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত এ মতবিনিময় চলবে। এরপর এসব আলোচনা থেকে যেসব সুপারিশ আসবে- সেগুলো পর্যালোচনা করে অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করবেন। আলোচনার পরে জুনের শেষের দিকে তা পাস হবে।
প্রাকবাজেট আলোচনায় বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস), বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি, ইকনোমিক রিসার্চ গ্রুপ (ইআরজি) এবং পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।নতুন সরকারের প্রথম বাজেটে আগের মতোই কৃষি, মানবসম্পদ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং অবকাঠামো খাতকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে বলে জানিয়ে মুহিত বলেন, এবার পর্যটনকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হবে। তিনি আরো বলেন, গত কয়েক বছর ধরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৫ দশমিক ৭ থেকে ৬ দশমিক ৭-এর মধ্যে ওঠানামা করছে।গবেষকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের মধ্যে দিয়ে বৃহস্পতিবার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরের বাজেট আলোচনা শুরু হলো। ৫ জুন অর্থমন্ত্রী বর্তমান সরকারের প্রথম এবং তার অষ্টম বাজেট পেশ করবেন। মে মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত এ মতবিনিময় চলবে। এরপর এসব আলোচনা থেকে যেসব সুপারিশ আসবে- সেগুলো পর্যালোচনা করে অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করবেন। আলোচনার পরে জুনের শেষের দিকে তা পাস হবে।