জাতীয় সঙ্গীতে রেকর্ড গড়ার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার চেতনা পরবর্তী প্রজন্মগুলোতে ছড়িয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার বেলা ১১টার দিকে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে লাখো কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত আয়োজনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, আমরা সকলে মিলে আমাদের জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে আমাদের স্বাধীনতার চেতনাকে জাগ্রত করি। তিনি বলেন, যে চেতনা প্রজন্মের পর প্রজন্ম এগিয়ে নিয়ে যাবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। ইতিহাস সৃষ্টির জন্য আমরা এখানে উপস্থিত হয়েছি। লাখো কণ্ঠে আমরা জাতীয় সঙ্গীত গাইবো। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বার বার ইতিহাস সৃষ্টি করেছে, করছে। লাখো কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বসভায় অধিষ্ঠিত হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতীয় সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার চেতনায় মানুষ উজ্জীবিত হবে। তিনি দেশের সবাইকে স্বাধীন সার্বভৌম চেতনায় উজ্জীবিত হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা এবং যারা লাখো কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীতে অংশগ্রহণ করেছেন তাদের ধন্যবাদ জানান। একই সঙ্গে তিনি লাখো শহীদের প্রতিও সম্মান জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। ইতিহাস সৃষ্টির জন্য আমরা এখানে উপস্থিত হয়েছি। লাখো কণ্ঠে আমরা জাতীয় সঙ্গীত গাইবো। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বার বার ইতিহাস সৃষ্টি করেছে, করছে। লাখো কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বসভায় অধিষ্ঠিত হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতীয় সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার চেতনায় মানুষ উজ্জীবিত হবে। তিনি দেশের সবাইকে স্বাধীন সার্বভৌম চেতনায় উজ্জীবিত হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা এবং যারা লাখো কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীতে অংশগ্রহণ করেছেন তাদের ধন্যবাদ জানান। একই সঙ্গে তিনি লাখো শহীদের প্রতিও সম্মান জানান।