জঙ্গি নাশকতায় ফের রক্তাক্ত পাকিস্তানের মাটি। রবিবার রাতে ওয়াঘা সীমান্ত থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে জঙ্গিরা।
এ পর্যন্ত ৪৮ জনের মৃত্যুর কথা সরকারিভাবে জানানো হয়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকজনের আঘাত গুরুতর। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কোনো জঙ্গি সংগঠন এখনো এ হামলার দায় স্বীকার করেনি।
ওয়াঘা সীমান্তের খুব কাছে কার পার্কিং এলাকায় সন্ধ্যার কিছু আগে এই বিস্ফোরণ হয়। ভারত পাকিস্তান দুইদেশের পতাকা নামানোর পরই এই বিস্ফোরণে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় পার্কিং চত্বর। গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে পাকিস্তানি রেঞ্জার্স। সরিয়ে দেওয়া হয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদেরও। সীমান্ত শহরের বিস্ফোরণের জরুরি রিপোর্ট তলব করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম এআরওয়াই নিউজ জানিয়েছে, এদিন সন্ধ্যায় সীমান্তে বিএসএফ এবং পাপাকিস্তানি রেঞ্জার্সের প্রাত্যহিক কুচকাওয়াজ শেষ হওয়ার পরে বিস্ফোরণটি ঘটে। কুচকাওয়াজ স্থলের ভিড়ে ঠাসা একটি গেটের কাছে বিস্ফোরণটি ঘটে। এটি একটি আত্মঘাতী বিস্ফোরণ ছিল বলে পাকিস্তানি পঞ্জাবের আইজিপি মুস্তাক সুখেরা জানিয়েছেন।
বিস্ফোরণে আহতদের চিকিৎসার জন্য লাহোরে আনা হয়েছে। সেইসঙ্গে শহরের সব হাসপাতালে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে।
সম্প্রতি দেশজুড়ে জঙ্গিবিরোধী অভিযান আরো জোরদার করেছে পাকিস্তানি সেনারা। খাইবার এজেন্সিতে বোমারু বিমান হানায় নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-ইসলামের ১৩ সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। এর বদলা নিতেই ওয়াঘা সীমান্তে আক্রমণের ঘটনা কি না, সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এ পর্যন্ত ৪৮ জনের মৃত্যুর কথা সরকারিভাবে জানানো হয়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকজনের আঘাত গুরুতর। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কোনো জঙ্গি সংগঠন এখনো এ হামলার দায় স্বীকার করেনি।
ওয়াঘা সীমান্তের খুব কাছে কার পার্কিং এলাকায় সন্ধ্যার কিছু আগে এই বিস্ফোরণ হয়। ভারত পাকিস্তান দুইদেশের পতাকা নামানোর পরই এই বিস্ফোরণে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় পার্কিং চত্বর। গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে পাকিস্তানি রেঞ্জার্স। সরিয়ে দেওয়া হয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদেরও। সীমান্ত শহরের বিস্ফোরণের জরুরি রিপোর্ট তলব করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম এআরওয়াই নিউজ জানিয়েছে, এদিন সন্ধ্যায় সীমান্তে বিএসএফ এবং পাপাকিস্তানি রেঞ্জার্সের প্রাত্যহিক কুচকাওয়াজ শেষ হওয়ার পরে বিস্ফোরণটি ঘটে। কুচকাওয়াজ স্থলের ভিড়ে ঠাসা একটি গেটের কাছে বিস্ফোরণটি ঘটে। এটি একটি আত্মঘাতী বিস্ফোরণ ছিল বলে পাকিস্তানি পঞ্জাবের আইজিপি মুস্তাক সুখেরা জানিয়েছেন।
বিস্ফোরণে আহতদের চিকিৎসার জন্য লাহোরে আনা হয়েছে। সেইসঙ্গে শহরের সব হাসপাতালে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে।
সম্প্রতি দেশজুড়ে জঙ্গিবিরোধী অভিযান আরো জোরদার করেছে পাকিস্তানি সেনারা। খাইবার এজেন্সিতে বোমারু বিমান হানায় নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-ইসলামের ১৩ সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। এর বদলা নিতেই ওয়াঘা সীমান্তে আক্রমণের ঘটনা কি না, সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।