রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১খবরিকা অনলাইনে আপনাকে স্বাগতম।

ভোটের ফলাফলে এবারও আওয়ামী লীগ এগিয়ে

6_80599
চতুর্থ দফা উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীদের জয়জয়কার হয়েছে। তৃতীয় দফা উপজেলা নির্বাচনের মতো এবারও বেশিসংখ্যক উপজেলায় জয় পেয়েছে দলটি। রোববার ৯১ উপজেলায় অনুষ্ঠিত নির্বাচনে রাত সোয়া ২টা পর্যন্ত প্রাপ্ত ৮০ উপজেলার বেসরকারি ফলাফল পাওয়া গেছে। এতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত ৪৬ প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এ নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীদের ভরাডুবি হয়েছে। এ দল সমর্থিত ২১ প্রার্থী উপজেলায় জয় পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন। এছাড়া জামায়াতে ইসলামী সমর্থিত প্রার্থী ৫ উপজেলায় জয় পেয়েছেন। অন্যদের মধ্যে জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) ১ ও জাতীয় পার্টি জেপি ১ এবং স্বতন্ত্র ২ প্রার্থী নির্বাচিত হন। এছাড়া আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দুজন করে বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। আর বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে একজন জাতীয় পার্টির নেতা রয়েছেন।
এর আগে তিন দফায় উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই তিন দফায় ২৯০ উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিএনপির ১২৩ জন (বিদ্রোহীসহ) উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। অপরদিকে একই সংখ্যক উপজেলায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ১২০ জন (বিদ্রোহীসহ) নির্বাচিত হন। প্রথম দুই দফায় বিএনপি এগিয়ে থাকলেও তৃতীয় ও চতুর্থ দফা নির্বাচনে বেশিসংখ্যক উপজেলায় জয় পায় আওয়ামী লীগ। গত তিন দফায় জামায়াতে ইসলামী ২৮ উপজেলার চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
চতুর্থ দফায় উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন যারা :  ঢাকার ধামরাই উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আলহাজ তমিজ উদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী গোলাম কবীর।  টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মোঃ মোজাহেরুল ইসলাম তালুকদার ঠাণ্ডু বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী শুকুর মাহমুদ। ?ভূঞাপুর উপজেলায় জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট আবদুল হালিম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির অ্যাডভোকেট গোলাম মোস্তফা। নাগরপুরে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আবদুস সামাদ দুলাল জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট মুলতান উদ্দিন। মধুপুরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী সরোয়ার আলম খান আবু নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী বিএনপির জাকির হোসেন সরকার।
শেরপুরের নালিতাবাড়ি উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মোখলেছুর রহমান রিপন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মোকছেদুর রহমান লেবু।
কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী মোঃ গিয়াস উদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপি সমর্থিত আরিফুল ইসলাম। কটিয়াদীতে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবদুল ওয়াহাব আইন উদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির শহিদুজ্জামান কাকন। তাড়াইলে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জাতীয় পার্টি নেতা মোঃ কামাল উদ্দিন ভূঁঞা কাঞ্চন। মিঠামইন উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট শাহিদ ভূঁইয়া। তার নিকটতম প্রার্থী ছিলেন বিএনপির অ্যাডভোকেট জাহিদুল আলম জাহাঙ্গীর। ইটনায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের চৌধুরী কামরুল হাসান। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এসএম কামাল হোসেন।
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী জিয়াউল ইসলাম জিয়া। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী একরামুল হক। দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলায় বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অধ্যক্ষ খুরশীদ আলম মতি নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আওয়ামী লীগের মুশফিকুর রহমান বাবুল বোচাগঞ্জ উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত ফরহাদ হাসান চৌধুরী ঈগলু নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী জাতীয় পার্টির অ্যাডভোকেট জুলফিকার হোসেন। জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলায় জামায়াত সমর্থিত মোস্তাফিজুর রহমান চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আবু সাঈদ।
ভোলার মনপুরায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী সেলিনা আক্তার চৌধুরী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সামসউদ্দিন বাচ্চু চৌধুরী। তজুমদ্দিন উপজেলায় আওয়ামী লীগের অহিদুল্লাহ জসিম জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী গোলাম মোস্তফা। দৌলতখান উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত মনজুর আলম খান জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান মামুনুর রশিদ বাবুল। বরগুনার বেতাগীতে বিএনপির শাহজাহান কবির জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের গোলাম কবির।
ফেনীর ফুলগাজীতে আওয়ামী লীগের ফারুক শিকদার জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মাহতাব উদ্দিন আহমেদ। সোনাগাজীতে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী জেড এ কামরুল আনাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জামায়াতের জেলা আমির নাজিম উসমানী।
চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আবু মোঃ আবদুল লতিফ অমল নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জামায়াতের অধ্যাপক খলিলুর রহমান।
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী গোলাম মর্তুজা খান বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী যতীন্দ্রনাথ মিস্ত্রি। উজিরপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হাফিজুর রহমান ইকবাল। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আবদুল মালেক তালুকদার মান্নান। বানারীপাড়া উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী গোলাম ফারুক বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মোঃ শাহ আলম ।
পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোখলেছুর রহমান। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী জাকারিয়া পিন্টু। ফরিদপুর উপজেলায় আওয়ামী লীগের খলিলুর রহমান বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির জহুরুল ইসলাম বকুল।
পিরোজপুর সদর উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মুজিবুর রহমান খালেক। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপি সমর্থিত এলিজা জামান। জিয়ানগরে জামায়াত সমর্থিত মাসুদ সাঈদী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আওয়ামী লীগের আবদুল খালেক গাজী। ভাণ্ডারিয়ায় জাতীয় পার্টি (জেপি) সমর্থিত আতিকুল ইসলাম উজ্জ্বল জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী একই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী মাহিবুল হোসেন মাহিম। মঠবাড়িয়ায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত আশরাফুর রহমান চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপির রুহুল আমীন দুলাল। ঝালকাঠির কাঁঠালিয়ায় আওয়ামী লীগের ফারুক শিকদার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মিলন শিকদার।
সাতক্ষীরার কলারোয়ায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ফিরোজ আহমেদ স্বপন জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী জামায়াতের অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম মুকুল। চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলায় বিএনপির মোঃ দেলোয়ার হোসেন মিয়াজী জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের হুমায়ুন কবির মজুমদার। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে জামায়াত সমর্থিত কারাবন্দি অধ্যাপক মোঃ তোফায়েল আহমদ জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগ সমর্থিত মোঃ শফি উল্লাহ। রাঙ্গামাটির জুরাছড়িতে জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) সমর্থিত উদজয় চাকমা নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপির সুরেশ কুমার চাকমা।
যশোর সদর আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী শাহীন চাকলাদার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির গোলাম রেজা দুলু। কেশবপুরে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের এইচএম আমির হোসেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জামায়াত সমর্থিত মাওলানা আবদুস সামাদ।
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মুজিবুর রহমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন একই দলের অশোক কুমার বড়াল। মোল্লাহাট উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী শাহীনুল আলম ছানা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী হাফিজুর রহমান।
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন মোঃ আবু বকর সিদ্দিকী। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী সাহাবুদ্দিন নান্নু।
সিলেট সদর উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আশফাক আহমদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল কাহের শামীম। কানাইঘাট উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আশিক চৌধুরী জয়ী হয়েছেন।
হবিগঞ্জ সদরে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ আহমদুল হক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মোতাচ্ছিরুল ইসলাম। আজমিরীগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আতর আলী নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের মিসবাহ উদ্দিন ভূঁইয়া। লাখাই উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন একই দলের আবুল হাসেম মোল্লা।
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আবদুল মোতালেব খাঁন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের শামীম আহমেদ মুরাদ। সুনামগঞ্জের শাল্লায় নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী গণেন্দ্র চন্দ্র সরকার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ আল আমিন।
মৌলভীবাজার সদর উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিজান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  ছিলেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত মহিবুর রহমান তালুকদার। শ্রীমঙ্গল উপজেলায় আওয়ামী লীগের রণধীর কুমার দেব নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত আতাউর রহমান লাল হাজী। কমলগঞ্জ উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অধ্যাপক রফিকুর রহমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী শামীম আহমেদ চৌধুরী।
ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ফারুক আহমেদ খান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মোঃ আজিজুল আহসান। নেত্রকোনার মদন উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপির প্রার্থী এমএ হারেছ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী রফিকুল ইসলাম আকন্দ।
রাজশাহীর পুঠিয়ায় নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আনোয়ারুল ইসলাম জুম্মা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আহসানুল হক মাসুদ। তানোর উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী এমরান আলী মোল্লা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী গোলাম রাব্বানী। বাগমারা উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাকিরুল ইসলাম সান্টু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মোখলেছুর রহমান মোল্লা। নাটোরের বড়াইগ্রামে নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অধ্যক্ষ একরামুল আলম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান।
নড়াইল সদরে নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মনিরুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের  নিজাম উদ্দিন নিলু।
সিরাজগঞ্জের চৌহালীতে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আবদুল্লাহ আল মামুন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের মাহমুদুল আলম। বগুড়ার গাবতলীতে নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মোরশেদ মিল্টন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী এএইচ আজম খান।
খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আশরাফুল আলম খান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী কুদরতে আমীর এজাজ খান। ফুলতলা উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আকরাম হোসেন নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী শেখ আলাউদ্দিন মিঠু। তেরখাদা উপজেলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী শরফউদ্দিন বিশ্বাস বাচ্চু নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মেজবাহউল আলম। রূপসা উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী কামাল উদ্দিন বাদশা। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মনিরুল ইসলাম বাপ্পী। দাকোপ উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আবুল হোসেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অচিন্ত্য কুমার বিশ্বাস।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বিএনপি সমর্থিত ইঞ্জিনিয়ার মোসলেম উদ্দিন জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের আবুল কাশেম। চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে আওয়ামী লীগের আতাউল হক নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির বদরুচ মেহের। একই জেলার রাউজানে আওয়ামী লীগের এহসানুল হায়দার চৌধুরী বাবুল জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপির আনোয়ার হোসেন। ফটিকছড়িতে আওয়ামী লীগের এম তৌহিদুল ইসলাম বাবু নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির সরোয়ার আলমগীর।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট আবদুর রহিম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত ভিপি মোহাম্মদ উল্যাহ। কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ফিরোজ আল মামুন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী শহিদুল ইসলাম মঙ্গল।
সাতকানিয়ায় বিজয়ী হয়েছেন জামায়াতের (বর্তমানে কারাবন্দি) প্রার্থী জসিম উদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের নূরুল আবছার চৌধুরী। বাঁশখালীতে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী জহিরুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী খোরশেদ আলম। রাঙ্গুনিয়ায় বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী শাহ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী কুতুব উদ্দিন বাহার। আনোয়ারা উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী তৌহিদুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির জালালউদ্দিন।
ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে বিএনপি আবদুল মজিদ নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকতমম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মোঃ রবিউল ইসলাম। চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন জামায়াতের (বর্তমানে কারাবন্দি) প্রার্থী জসিম উদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের নূরুল আবছার চৌধুরী। বাঁশখালীতে জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী জহিরুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী খোরশেদ আলম। রাঙ্গুনিয়ায় বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী শাহ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী কুতুব উদ্দিন বাহার। আনোয়ারা উপজেলায় নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী তৌহিদুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির জালালউদ্দিন। কক্সবাজারের রামু উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী আহমেদুল হক চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী ফজলুল্লাহ মোহাম্মদ হাছান।
উৎস- যুগান্তর