সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৭ নভেম্বর উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশ একদিন পিছিয়েছে বিএনপি। সমাবেশটি ৭ নভেম্বরের বদলে ৮ নভেম্বর করার অনুমতি চেয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে দ্বিতীয় দফা চিঠি দিয়েছে দলটি। দলের দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত যুগ্ম মহাসচিব রিজভী আহমেদ বলেন, ‘আমরা জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ৭ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি চেয়েছিলাম। এটা এক দিন পিছিয়ে ৮ নভেম্বর করার জন্য ডিএমপি কমিশনারকে ফের চিঠি পাঠিয়েছি।’ উল্লেখ্য, এর আগে ৭ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি চেয়ে গত ২৭শ অক্টোবর বিএনপির পক্ষ থেকে অনুমতি চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছিল ডিএমপিতে। এদিকে ৭ নভেম্বর উপলক্ষে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভার প্রস্তুতি সভা করেছে ঢাকা মহানগর বিএনপি। গতকাল দুপুরে বিএনপির নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের মহানগর নেতারা এ বৈঠক করেন।
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ও মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেলের পরিচালনায় বৈঠকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুল আউয়াল মিন্টু, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, মহানগর কমিটির উপদেষ্টা আবদুস সালাম, মহানগর যুগ্ম আহ্বায়ক এস এ খালেক, সালাহউদ্দিন আহমেদ, কাজী আবুল বাশার, এম এ কাইয়ুম, মুন্সী বজলুল বাসিত আঞ্জু প্রমুখ অংশ নেন। জনসভার বিষয়ে ডিএমপির অনুমোদন পাওয়া গেছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে সোহেল বলেন, আমরা চিঠি পাঠিয়েছি। তারা এখনো রেসপন্স করেননি। পুলিশ একেবারে শেষ মুহূর্তে অনুমতি দিয়ে থাকে।
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ও মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেলের পরিচালনায় বৈঠকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুল আউয়াল মিন্টু, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, মহানগর কমিটির উপদেষ্টা আবদুস সালাম, মহানগর যুগ্ম আহ্বায়ক এস এ খালেক, সালাহউদ্দিন আহমেদ, কাজী আবুল বাশার, এম এ কাইয়ুম, মুন্সী বজলুল বাসিত আঞ্জু প্রমুখ অংশ নেন। জনসভার বিষয়ে ডিএমপির অনুমোদন পাওয়া গেছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে সোহেল বলেন, আমরা চিঠি পাঠিয়েছি। তারা এখনো রেসপন্স করেননি। পুলিশ একেবারে শেষ মুহূর্তে অনুমতি দিয়ে থাকে।