জনগণ প্রত্যাহার করলে ট্যাক্সি ক্যাবের ভাড়া পুনর্নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, জনগণের ক্ষতি হবে এমন কোনো সিদ্ধান্ত আমরা বাস্তবায়ন করবো না।শুক্রবার বেলা ১১টায় রাজধানীর বনানীতে সেতুভবনসংলগ্ন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের খালি জায়গায় বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।ওবায়দুল কাদের বলেন, অতীতে যেসব ট্যাক্সি ক্যাব রাস্তায় নেমেছে তা ছয় মাসের মধ্যে নষ্ট হয়ে গেছে। যাত্রীদের জন্যও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন সেগুলোর দিকে তাকানোও যায় না।মন্ত্রী বলেন, যাত্রী সেবা ও তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা যেসব শর্ত দিয়েছিলাম সেগুলো মেনে ট্যাক্সি ক্যাব আনতে কোনো কম্পানি আগ্রহ প্রকাশ করে না। পরে সেনা কল্যাণ ট্রাস্ট ও তমা পরিবহন জাপান থেকে মানসম্মত ৬৫০টি গাড়ি আমদানি করেছে।তবে আমদানিকৃত এসব গাড়ির সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ টাকা। যা সাধারণ যাত্রীদের নাগালের বাইরে বলে অনেকেই মন্তব্য করেছেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, সেনা পরিচালিত ট্যাক্সিগুলো প্রাক্তন সেনারা চালাবেন। ফলে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। এ ছাড়াও ট্যাক্সিগুলো ট্র্যাকিং সিস্টেমের আওতায় থাকবে।
যাত্রীদের কোনো জিনিসপত্র হারিয়ে গেলেও তা গোপন করার কোনো সুযোগ নেই। তা ছাড়া রাস্তায় কোনো ধরনের অসুবিধা হলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে। এ বিষয়গুলো বিবেচনা করে ভাড়া কিছুটা বেশি নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে জনগণ প্রত্যাহার করলে ভাড়া পুনর্নির্ধারণ করা হবে, বলেন মন্ত্রী।বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের নিজস্ব কোনো ভবন ছিল না। বিআরটিএর সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং কার্যক্রমে গতিশীলতা আনার লক্ষ্যে ভবনটি নির্মণ করা হচ্ছে। ভবনের প্লানিং ও ডিজাইন প্রণয়নের জন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ডেক্সটেরাস কনসালটেন্ট লিমিটেডকে নিয়োজিত করা হয়েছে। তিনটি বেজমেন্টসহ ১৫ তলা ভবনের নকশা প্রণয়নের কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে বলেও জানান যোগাযোগমন্ত্রী।তিনি বলেন, মোট চারটি প্যাকেজের মাধ্যমে ভবনের যাবতীয় নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবে। এতে ব্যয় হবে ৬৫ কোটি টাকা। ইতিমধ্যে শোর পাইলিংয়ের কাজ শেষ হয়েছে এবং ৪৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকার প্রথম টেন্ডার প্যাকেজের কাজ চলমান রয়েছে। ভবনটি নির্মাণ করবে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কুশলী নির্মাতা লিমিটেড। ২০১৬ সালের ৩০ অক্টোবরের মধ্যে এর কাজ শেষ হবে।
যাত্রীদের কোনো জিনিসপত্র হারিয়ে গেলেও তা গোপন করার কোনো সুযোগ নেই। তা ছাড়া রাস্তায় কোনো ধরনের অসুবিধা হলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে। এ বিষয়গুলো বিবেচনা করে ভাড়া কিছুটা বেশি নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে জনগণ প্রত্যাহার করলে ভাড়া পুনর্নির্ধারণ করা হবে, বলেন মন্ত্রী।বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের নিজস্ব কোনো ভবন ছিল না। বিআরটিএর সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং কার্যক্রমে গতিশীলতা আনার লক্ষ্যে ভবনটি নির্মণ করা হচ্ছে। ভবনের প্লানিং ও ডিজাইন প্রণয়নের জন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ডেক্সটেরাস কনসালটেন্ট লিমিটেডকে নিয়োজিত করা হয়েছে। তিনটি বেজমেন্টসহ ১৫ তলা ভবনের নকশা প্রণয়নের কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে বলেও জানান যোগাযোগমন্ত্রী।তিনি বলেন, মোট চারটি প্যাকেজের মাধ্যমে ভবনের যাবতীয় নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবে। এতে ব্যয় হবে ৬৫ কোটি টাকা। ইতিমধ্যে শোর পাইলিংয়ের কাজ শেষ হয়েছে এবং ৪৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকার প্রথম টেন্ডার প্যাকেজের কাজ চলমান রয়েছে। ভবনটি নির্মাণ করবে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কুশলী নির্মাতা লিমিটেড। ২০১৬ সালের ৩০ অক্টোবরের মধ্যে এর কাজ শেষ হবে।