উপজেলার মতো স্থানীয় সরকার নির্বাচনও সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ব্যর্থ হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার এ নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সমর্থিত প্রার্থীরা অংশ নিচ্ছে। কিন্তু নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে নির্বাচন কমিশন ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে।তিনি বলেন, সরকার যে আচরণ করছে তাতে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু হবে বলে মনে হয় না। এ নির্বাচনে পুলিশ র্যাব দিয়ে বিরোধীদলের প্রার্থী সমর্থকদের বাসায় অভিযান চালানো হচ্ছে। ক্যাম্পেইন করতে দিচ্ছে না।
মঙ্গলবার সকালে জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের ৩৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দাবি, সুষ্ঠুভাবে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হলে ১৯ দলীয় জোটের সমর্থিত প্রার্থীরা জয়লাভ করবে। তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনের মতো যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও সরকার প্রভাব বিস্তার করে তাহলে জনগণ তার জবাব দেবে।মির্জা ফখরুল বলেন, বিরোধী দলের প্রার্থীর সমর্থকদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। সব চেয়ে ভয়ঙ্কর হলো যৌথ বাহিনীর নামে বিরোধী নেতাকর্মীদের ক্রস ফায়ারে দেয়া হচ্ছে।দ্রুতবিচার আইনের মেয়াদ আরো ৫ বছর বাড়িয়ে মন্ত্রীসভা যে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে তার কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, বিরোধী দল দমনের জন্য বিভিন্ন উপায় খোঁজা হচ্ছে। তার নমুনা এটি।
‘স্বৈরাচার সরকার জনগণের ওপর জগদ্দল পাথরের ন্যায় চেপে বসেছে। আমরা জনগণের মুক্তির জন্য শপথ নিয়েছি বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল।
মঙ্গলবার সকালে জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের ৩৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দাবি, সুষ্ঠুভাবে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হলে ১৯ দলীয় জোটের সমর্থিত প্রার্থীরা জয়লাভ করবে। তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনের মতো যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও সরকার প্রভাব বিস্তার করে তাহলে জনগণ তার জবাব দেবে।মির্জা ফখরুল বলেন, বিরোধী দলের প্রার্থীর সমর্থকদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। সব চেয়ে ভয়ঙ্কর হলো যৌথ বাহিনীর নামে বিরোধী নেতাকর্মীদের ক্রস ফায়ারে দেয়া হচ্ছে।দ্রুতবিচার আইনের মেয়াদ আরো ৫ বছর বাড়িয়ে মন্ত্রীসভা যে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে তার কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, বিরোধী দল দমনের জন্য বিভিন্ন উপায় খোঁজা হচ্ছে। তার নমুনা এটি।
‘স্বৈরাচার সরকার জনগণের ওপর জগদ্দল পাথরের ন্যায় চেপে বসেছে। আমরা জনগণের মুক্তির জন্য শপথ নিয়েছি বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল।