আগামী ৫ জানুয়ারি, রোববার দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আজ সোমবার রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিব উদ্দীন আহমেদ নির্বাচনের এ তফসিল ঘোষণা করেন। তফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ২ ডিসেম্বর, সোমবার। প্রার্থিতা যাচাই-বাছাই হবে ৫ থেকে ৬ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৩ ডিসেম্বর। এক দিনে সারা দেশে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।সিইসি বলেন, ‘আমাদের এ জনবহুল দেশে ভোটার সংখ্যা বিশাল। এ বিরাট কর্মযজ্ঞ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করা অতি দুরূহ। তাই প্রতিবারের মতো এবারও দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে, ভিডিপি, আনসার, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও কোস্টগার্ড বাহিনীর সঙ্গে সবার প্রিয় ও আস্থাভাজন সশস্ত্র বাহিনীকেও নির্বাচনের জন্য দেশব্যাপী মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত আমরা গ্রহণ করেছি।’
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহম্মদ। তফসিল অনুযায়ী ২ ডিসেম্বর রিটার্নিং অফিসার বা সহকারী রিটার্নিং অফিসারের নিকট মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ। ৫ ও ৬ ডিসেম্বর মনোনয়পত্র বাছাই, ১৩ ডিসেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ও ৫ জানুয়ারি ভোটগ্রহণ করা হবে। আজ সোমবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ তফসিল ঘোষণা করেন।
ভাষণে কাজী রকিব উদ্দিন আহম্মদ বলেন, দেশের সব মানুষের প্রত্যাশা শান্তি বজায় রেখে দেশকে গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মধ্যে প্রথম সারিতে দাঁড় করাতে সব রাজনৈতিক দল এগিয়ে আসবে। এবং একটা রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে সকলের অংশ গ্রহণে একটা সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণ তাদের রায়ের প্রতিফলন দেখতে পাবেন। এজন্য সকল রাজনৈতিক দলের কাছে বার বার অনুরোধ জানিয়েছি তারা যেন জনগণের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়ে সমঝোতায় আসেন।
সিইসি বলেন, সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির শুরুতেই আমরা নির্বাচনের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারদের সাথে মত বিনিময় করি। সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের সম্পাদক ও প্রধান নির্বাহীগণ, নির্বাচনের সাথে সম্পৃক্ত এনজিও প্রধানদের সাথে আমরা পৃথক পৃথক বৈঠকে সকল বিষয়ে আলোচনা করি। নির্বাচনের প্রধান স্টেক হোল্ডার নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলির সাথেও পৃথক পৃথক ভাবে মত বিনিময় করি। ভোটার তালিকা হালনাগাদকরণ ও জাতীয় সংসদ আসনের সীমানা নির্ধারণ ছাড়াও অন্যান্য বিষয়েও মতামত আহ্বান করা হয়।
তিনি বলেন, দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর বলেছিলাম আমরা আমাদের কাজের মাধ্যমে আমাদের নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতার প্রমাণ দেবো। জাতীয় সংসদের শূন্য আসনে ৭ টি এবং সিটি কর্পোরেশনের বড় বড় ৬ টি সহ এ পর্য্যন্ত আমরা ৬৫৪ টি নির্বাচন অনুষ্ঠান করেছি। দেশী বিদেশী পর্যবেক্ষক, সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরা এ সব নির্বাচনকে স্বচ্ছ, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ বলে আখ্যায়িত করেছেন। রাজনৈতিক দল এবং জনগণও সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। এগুলির উল্লেখযোগ্য অংশে বিরোধী দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জয়লাভ করে প্রমাণ করেছেন যে নির্বাচনগুলি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ছিল। দেশী বিদেশী পযবেক্ষকগণ ও সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরাও অনুরূপ মতামত প্রকাশ করেছেন।
– See more at: http://www.kalerkantho.com/online/national/2013/11/25/24585#sthash.Nl70Y7n0.dpuf
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহম্মদ। তফসিল অনুযায়ী ২ ডিসেম্বর রিটার্নিং অফিসার বা সহকারী রিটার্নিং অফিসারের নিকট মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ। ৫ ও ৬ ডিসেম্বর মনোনয়পত্র বাছাই, ১৩ ডিসেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ও ৫ জানুয়ারি ভোটগ্রহণ করা হবে। আজ সোমবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ তফসিল ঘোষণা করেন।
ভাষণে কাজী রকিব উদ্দিন আহম্মদ বলেন, দেশের সব মানুষের প্রত্যাশা শান্তি বজায় রেখে দেশকে গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মধ্যে প্রথম সারিতে দাঁড় করাতে সব রাজনৈতিক দল এগিয়ে আসবে। এবং একটা রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে সকলের অংশ গ্রহণে একটা সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণ তাদের রায়ের প্রতিফলন দেখতে পাবেন। এজন্য সকল রাজনৈতিক দলের কাছে বার বার অনুরোধ জানিয়েছি তারা যেন জনগণের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়ে সমঝোতায় আসেন।
সিইসি বলেন, সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির শুরুতেই আমরা নির্বাচনের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারদের সাথে মত বিনিময় করি। সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের সম্পাদক ও প্রধান নির্বাহীগণ, নির্বাচনের সাথে সম্পৃক্ত এনজিও প্রধানদের সাথে আমরা পৃথক পৃথক বৈঠকে সকল বিষয়ে আলোচনা করি। নির্বাচনের প্রধান স্টেক হোল্ডার নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলির সাথেও পৃথক পৃথক ভাবে মত বিনিময় করি। ভোটার তালিকা হালনাগাদকরণ ও জাতীয় সংসদ আসনের সীমানা নির্ধারণ ছাড়াও অন্যান্য বিষয়েও মতামত আহ্বান করা হয়।
তিনি বলেন, দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর বলেছিলাম আমরা আমাদের কাজের মাধ্যমে আমাদের নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতার প্রমাণ দেবো। জাতীয় সংসদের শূন্য আসনে ৭ টি এবং সিটি কর্পোরেশনের বড় বড় ৬ টি সহ এ পর্য্যন্ত আমরা ৬৫৪ টি নির্বাচন অনুষ্ঠান করেছি। দেশী বিদেশী পর্যবেক্ষক, সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরা এ সব নির্বাচনকে স্বচ্ছ, সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ বলে আখ্যায়িত করেছেন। রাজনৈতিক দল এবং জনগণও সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। এগুলির উল্লেখযোগ্য অংশে বিরোধী দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জয়লাভ করে প্রমাণ করেছেন যে নির্বাচনগুলি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ছিল। দেশী বিদেশী পযবেক্ষকগণ ও সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরাও অনুরূপ মতামত প্রকাশ করেছেন।
– See more at: http://www.kalerkantho.com/online/national/2013/11/25/24585#sthash.Nl70Y7n0.dpuf