গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসী এবং জঙ্গিবাদী কর্মকাণ্ড দমন করার মতো সামর্থ্য বর্তমান সরকারের রয়েছে।তিনি বলেন, সারাদেশে দু’চারটি সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদী কর্মকাণ্ড ছাড়া তাদের অবরোধের কোন প্রভাব নেই। কয়েক দিনের মধ্যেই বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীদের আর খুঁজে পাওয়া যাবে না।তিনি আরো বলেন, যেসব এলাকায় সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদী কর্মকাণ্ড চলছে সেসব এলাকায় সন্ত্রাসীদের সনাক্ত করা হচ্ছে এবং তাদের আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।
ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু শিশু প্রতিবন্ধী একাডেমির উদ্যোগে ১০ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ‘ শেখ মুজিব না হলে বাংলাদেশ হতো না ’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও গুণীজন সংবর্ধনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।সংগঠনের সভাপতি এবং ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ আজিজের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য সতীশ চন্দ্র রায়, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. ফয়েজ উদ্দিন মিয়া, অ্যাড. উম্মে রাজিয়া কাজল এমপি।সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রাজউকের চেয়ারম্যান জি এম জয়নাল আবেদীন ভূঁইয়া, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান খন্দকার আখতারুজ্জামান, বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী ও সঙ্গীত পরিচালক আব্দুল জব্বার প্রমূখ।মোশাররফ হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ কর্মসূচীর নামে সকল ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডের বিচার করার ঘোষণা দিয়েছেন। তার নেতৃত্বাধীন সরকার এ সকল ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডের বিচার করবেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। যুদ্ধাপরাধের বিচার করেছেন এবং ইতোমধ্যে বিচারের রায় কার্যকরও শুরু হয়েছে। তেমনি বিএনপি-জামাতের বর্তমান ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডেরও বিচার করবেন।
মোশাররফ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে না এলে দেশের রাজনীতির মোড় ঘুরত না। সেজন্য শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল দেশের রাজনীতির জন্য টার্নিং পয়েন্ট।আলোচনা সভা শেষে একটি মনোঙ্গ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়।
ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু শিশু প্রতিবন্ধী একাডেমির উদ্যোগে ১০ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ‘ শেখ মুজিব না হলে বাংলাদেশ হতো না ’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও গুণীজন সংবর্ধনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।সংগঠনের সভাপতি এবং ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ আজিজের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য সতীশ চন্দ্র রায়, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. ফয়েজ উদ্দিন মিয়া, অ্যাড. উম্মে রাজিয়া কাজল এমপি।সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রাজউকের চেয়ারম্যান জি এম জয়নাল আবেদীন ভূঁইয়া, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান খন্দকার আখতারুজ্জামান, বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী ও সঙ্গীত পরিচালক আব্দুল জব্বার প্রমূখ।মোশাররফ হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ কর্মসূচীর নামে সকল ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডের বিচার করার ঘোষণা দিয়েছেন। তার নেতৃত্বাধীন সরকার এ সকল ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডের বিচার করবেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। যুদ্ধাপরাধের বিচার করেছেন এবং ইতোমধ্যে বিচারের রায় কার্যকরও শুরু হয়েছে। তেমনি বিএনপি-জামাতের বর্তমান ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডেরও বিচার করবেন।
মোশাররফ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে না এলে দেশের রাজনীতির মোড় ঘুরত না। সেজন্য শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ছিল দেশের রাজনীতির জন্য টার্নিং পয়েন্ট।আলোচনা সভা শেষে একটি মনোঙ্গ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়।
উৎস- কালেরকন্ঠ