আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
শিল্প-সাহিত্যে মধ্যপ্রাচ্যের কারো বিশ্বসেরা হওয়ার খবর খুব একটা শোনা যায় না৷ এই আক্ষেপ দূর করে দিয়েছেন কাতারের আমীরের কন্যা৷ পেট্রোডলার জাদুঘরের পেছনে খরচ করে বিশ্বের ১০০ ক্ষমতাবানের তালিকার শীর্ষে স্থান পেয়েছেন তিনি৷
শেইখা আল-মায়াসা-আল-থানি-নামটা যেমন বড়, কাতারের আমীরের এই কন্যার কাজটাও খুব বড় হিসেবেই স্বীকৃতি পেয়েছে৷ শিল্প বিষয়ক ম্যাগাজিন ‘আর্টরিভিউ’ বরাবরের মতো এ বছরেরও ১০০ জন ক্ষমতাবানের এক তালিকা প্রকাশ করেছে৷ সেই তালিকার শীর্ষে আছেন শেইখা আল-মায়াসা-আল-থানি৷
মধ্যপ্রাচ্যের রাজ পরিবার বা শেখ পরিবারের দু’হাতে পেট্রোডলার ওড়ানোর অভ্যেস আছে৷ অনেক সময়ই সে খরচ খুব উল্লেখযোগ্য ভালো কাজে হয় না৷ তবে শেইখা আল-মায়াসা-আল-থানি ভালো কাজেই খরচ করেছেন৷ দোহা মিউজিয়ামের সংগ্রহশালাকে আরো সমৃদ্ধ করতে এক বছরে ১০০ কোটি ডলার খরচ করা হয়েছে৷ মিউজিয়াম কর্তৃপক্ষের প্রধান হিসেবে কৃতিত্বটা আমীর কন্যারই৷ তাই তাঁকেই ১০০ জনের তালিকায় সবার ওপরের জায়গাটি দিয়েছে আর্টরিভিউ৷ এর আগে একবারই কোনো নারী এই সম্মান পেয়েছেন৷ গত বছর শীর্ষে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া ইটালীয়-বুলগেরীয় বংশোদ্ভূত ক্যারোলিন ক্রিস্টভ-বাকারগিয়েভ৷ শেইখা আল-মায়াসা-আল-থানি যুক্তরাষ্ট্রে জন্মাননি, তবে সেখানে লেখাপড়া করেছেন৷ আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েই ধনাঢ্য পরিবারের এই মেয়ে দেশের শিল্প-সংস্কৃতিকে এগিয়ে নেয়ার কাজে ব্রতী হয়েছেন৷।ডচভেলে।
শেইখা আল-মায়াসা-আল-থানি-নামটা যেমন বড়, কাতারের আমীরের এই কন্যার কাজটাও খুব বড় হিসেবেই স্বীকৃতি পেয়েছে৷ শিল্প বিষয়ক ম্যাগাজিন ‘আর্টরিভিউ’ বরাবরের মতো এ বছরেরও ১০০ জন ক্ষমতাবানের এক তালিকা প্রকাশ করেছে৷ সেই তালিকার শীর্ষে আছেন শেইখা আল-মায়াসা-আল-থানি৷
মধ্যপ্রাচ্যের রাজ পরিবার বা শেখ পরিবারের দু’হাতে পেট্রোডলার ওড়ানোর অভ্যেস আছে৷ অনেক সময়ই সে খরচ খুব উল্লেখযোগ্য ভালো কাজে হয় না৷ তবে শেইখা আল-মায়াসা-আল-থানি ভালো কাজেই খরচ করেছেন৷ দোহা মিউজিয়ামের সংগ্রহশালাকে আরো সমৃদ্ধ করতে এক বছরে ১০০ কোটি ডলার খরচ করা হয়েছে৷ মিউজিয়াম কর্তৃপক্ষের প্রধান হিসেবে কৃতিত্বটা আমীর কন্যারই৷ তাই তাঁকেই ১০০ জনের তালিকায় সবার ওপরের জায়গাটি দিয়েছে আর্টরিভিউ৷ এর আগে একবারই কোনো নারী এই সম্মান পেয়েছেন৷ গত বছর শীর্ষে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া ইটালীয়-বুলগেরীয় বংশোদ্ভূত ক্যারোলিন ক্রিস্টভ-বাকারগিয়েভ৷ শেইখা আল-মায়াসা-আল-থানি যুক্তরাষ্ট্রে জন্মাননি, তবে সেখানে লেখাপড়া করেছেন৷ আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েই ধনাঢ্য পরিবারের এই মেয়ে দেশের শিল্প-সংস্কৃতিকে এগিয়ে নেয়ার কাজে ব্রতী হয়েছেন৷।ডচভেলে।