বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ৫০ বছরে পা দিলেন। বৃহস্পতিবার তারেক রহমানের ৫০তম জন্মদিন। বুধবার রাত ১২ টা ১ মিনিটে গুলশানের কার্যালয়ে খালেদা জিয়া ও নয়াপল্টনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কেক কেটে তারেক রহমানের জন্মদিন পালন করবেন।১৯৬৫ সালের ২০ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান। তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনগুলো বিস্তারিত কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে আলোচনা সভা, মিলাদ মাহফিল, স্বেচ্ছায় রক্তদান ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে কেক কাটা হবে।
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দুইদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি। বুধবার রমনা ইর্ঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে হয় আলোচনা সভা। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বৃহস্পতিবার ছাত্রদলের উদ্যোগে একই স্থানে হবে আলোচনা সভা। সকালে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ড্যাবের উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ করা হবে।
১৯৮৮ সালে বগুড়া জেলা বিএনপির প্রাথমিক সদস্য হওয়ার মাধ্যমে রাজনীতিতে সক্রিয় হন তারেক রহমান। ২০০২ সালের ২২ জুন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তাকে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব নিযুক্ত করেন। ২০০৯ সালের ৮ ডিসেম্বর দলের পঞ্চম কাউন্সিলের মাধ্যমে দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০০৭ সালের ৭ মার্চ সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার মঈনুল রোডের বাসভবন থেকে তারেক রহমানকে গ্রেফতার করে। ফখরুদ্দীন-মঈনউদ্দিন সরকার ১৪টি মামলা দিয়েছিল তারেক রহমানের বিরুদ্ধে।উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি চিকিৎসার জন্য স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান ও মেয়ে জায়মা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে লন্ডনে যান। বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন।
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দুইদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি। বুধবার রমনা ইর্ঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে হয় আলোচনা সভা। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বৃহস্পতিবার ছাত্রদলের উদ্যোগে একই স্থানে হবে আলোচনা সভা। সকালে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ড্যাবের উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ করা হবে।
১৯৮৮ সালে বগুড়া জেলা বিএনপির প্রাথমিক সদস্য হওয়ার মাধ্যমে রাজনীতিতে সক্রিয় হন তারেক রহমান। ২০০২ সালের ২২ জুন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তাকে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব নিযুক্ত করেন। ২০০৯ সালের ৮ ডিসেম্বর দলের পঞ্চম কাউন্সিলের মাধ্যমে দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০০৭ সালের ৭ মার্চ সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার মঈনুল রোডের বাসভবন থেকে তারেক রহমানকে গ্রেফতার করে। ফখরুদ্দীন-মঈনউদ্দিন সরকার ১৪টি মামলা দিয়েছিল তারেক রহমানের বিরুদ্ধে।উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি চিকিৎসার জন্য স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমান ও মেয়ে জায়মা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে লন্ডনে যান। বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন।