শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, একুশ শতকের উপযোগী দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলার লক্ষ্যে সরকার ২০২১ সালের মধ্যে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষার্থীর হার ২০ শতাংশে উন্নীত করবে।তিনি বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার যখন দায়িত্ব গ্রহণ করে, তখন দেশে কারিগরি শিক্ষার্থীর হার ছিল মাত্র ১ শতাংশ। শেখ হাসিনার বর্তমানে সরকার তা ৮ শতাংশে উন্নীত করেছে। সরকার আশা করছে ২০২১ সালের মধ্যে এ হার ২০ শতাংশে উন্নীত হবে।আজ আগারগাঁওয়ের কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ‘মানসম্মত কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে করণীয় নির্ধারণ’ বিষয়ক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষা সচিব মো: নজরুল ইসলাম খান।কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো: শাহজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে দেশের ১১৫টি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষগণ এ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কারিগরি শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে সরকার বেশ কিছু যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে- বিদেশী বিশেষজ্ঞ দ্বারা কারিগরি শিক্ষার্থীদের বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ প্রদান করা।তিনি বলেন, কারিগরি ছাত্রী শিক্ষার্থীদের জন্য বর্তমান ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি আরো ৩টি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হচ্ছে।
নাহিদ বলেন, শিক্ষার মান ও ব্যবস্থাপনা আগের চেয়ে অনেক উন্নত হয়েছে। কারিগরি কলেজ ও ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষদের এ ধারা অব্যাহত রাখার জন্য তিনি আহবান জানান। সেই সাথে অধ্যক্ষদের তিনি বিভিন্ন কারখানার সঙ্গে সম্পৃক্ততা এবং বিনিয়োগকারী ও নিয়োগকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে কাজ করারও পরামর্শ দেন।
তিনি বলেন, এতে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার পর শিক্ষার্থীদের চাকরি নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষা হচ্ছে আমাদের সরকার ও জাতির একটি অগ্রাধিকার খাত। তবে কিছু বিষয় থাকে, যা অগ্রাধিকারের চেয়েও বেশি অগ্রাধিকার পেয়ে থাকে। কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা হচ্ছে তার মধ্যে একটি।
শিক্ষা সচিব নজরুল ইসলাম খান সকল কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগামী এক মাসের মধ্যে ওয়েবসাইট ও অনলাইন একাডেমিক ক্যালেন্ডার চালু করার নির্দেশ দেন।তিনি কারিগরি ও শিক্ষামূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণতান্ত্রিক চর্চা ও সহনশীলতা মনোভাব গড়ে তোলার জন্য স্টুডেন্ট কাউন্সিল গঠন করার আহবান জানান এবং এর ফলে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত স্টুডেন্ট কাউন্সিলের সদস্যদের দ্বারা একটি কেবিনেট গঠনের মাধ্যমে প্রশাসনিক কর্মদক্ষতা অর্জনেরও পরার্মশ দেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষা সচিব মো: নজরুল ইসলাম খান।কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো: শাহজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে দেশের ১১৫টি কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষগণ এ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কারিগরি শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে সরকার বেশ কিছু যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে- বিদেশী বিশেষজ্ঞ দ্বারা কারিগরি শিক্ষার্থীদের বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ প্রদান করা।তিনি বলেন, কারিগরি ছাত্রী শিক্ষার্থীদের জন্য বর্তমান ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি আরো ৩টি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হচ্ছে।
নাহিদ বলেন, শিক্ষার মান ও ব্যবস্থাপনা আগের চেয়ে অনেক উন্নত হয়েছে। কারিগরি কলেজ ও ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষদের এ ধারা অব্যাহত রাখার জন্য তিনি আহবান জানান। সেই সাথে অধ্যক্ষদের তিনি বিভিন্ন কারখানার সঙ্গে সম্পৃক্ততা এবং বিনিয়োগকারী ও নিয়োগকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে কাজ করারও পরামর্শ দেন।
তিনি বলেন, এতে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার পর শিক্ষার্থীদের চাকরি নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষা হচ্ছে আমাদের সরকার ও জাতির একটি অগ্রাধিকার খাত। তবে কিছু বিষয় থাকে, যা অগ্রাধিকারের চেয়েও বেশি অগ্রাধিকার পেয়ে থাকে। কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা হচ্ছে তার মধ্যে একটি।
শিক্ষা সচিব নজরুল ইসলাম খান সকল কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগামী এক মাসের মধ্যে ওয়েবসাইট ও অনলাইন একাডেমিক ক্যালেন্ডার চালু করার নির্দেশ দেন।তিনি কারিগরি ও শিক্ষামূলক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণতান্ত্রিক চর্চা ও সহনশীলতা মনোভাব গড়ে তোলার জন্য স্টুডেন্ট কাউন্সিল গঠন করার আহবান জানান এবং এর ফলে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত স্টুডেন্ট কাউন্সিলের সদস্যদের দ্বারা একটি কেবিনেট গঠনের মাধ্যমে প্রশাসনিক কর্মদক্ষতা অর্জনেরও পরার্মশ দেন।