মহাজোট সরকারের মন্ত্রীদের সমালোচনা করে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার বলেছেন, কেউ কেউ মন্ত্রী হওয়ার আগে এক কথা বলেছেন, মন্ত্রী হওয়ার পর তাঁরাই বলছেন, গণজাগরণ মঞ্চের প্রয়োজন নেই।
আজ রবিবার রাজধানীর শাহবাগে প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশে ইমরান এ কথা বলেন। জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর আমৃত্যু কারাদণ্ডাদেশের প্রতিবাদে গণজাগরণ মঞ্চের ইমরানপন্থী অংশ এ সমাবেশের আয়োজন করে।
ইমরান বলেন, জনগণ ও তরুণ প্রজন্ম যুদ্ধাপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চায়। সরকার কোনোভাবেই যেন এ বিচারকে রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে, সে ব্যাপারে জনগণকে সচেতন থাকতে হবে।
ইমরান এইচ সরকার বলেন, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর যে প্রাপ্ত শাস্তি ছিল, তা না হওয়ায় ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আর এ বিষয়ে কেউ যাতে কোনো প্রতিবাদ করতে না পারে, সে জন্য সরকার তাদের সমর্থিত বিভিন্ন অংশগুলো দিয়ে শাহবাগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য তাদের একটি পক্ষকে দিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের নামে সমাবেশ করাচ্ছে।
ইমরান বলেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে সরকারের অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে।
আজ রবিবার রাজধানীর শাহবাগে প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক সমাবেশে ইমরান এ কথা বলেন। জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর আমৃত্যু কারাদণ্ডাদেশের প্রতিবাদে গণজাগরণ মঞ্চের ইমরানপন্থী অংশ এ সমাবেশের আয়োজন করে।
ইমরান বলেন, জনগণ ও তরুণ প্রজন্ম যুদ্ধাপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চায়। সরকার কোনোভাবেই যেন এ বিচারকে রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে, সে ব্যাপারে জনগণকে সচেতন থাকতে হবে।
ইমরান এইচ সরকার বলেন, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর যে প্রাপ্ত শাস্তি ছিল, তা না হওয়ায় ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আর এ বিষয়ে কেউ যাতে কোনো প্রতিবাদ করতে না পারে, সে জন্য সরকার তাদের সমর্থিত বিভিন্ন অংশগুলো দিয়ে শাহবাগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য তাদের একটি পক্ষকে দিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের নামে সমাবেশ করাচ্ছে।
ইমরান বলেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে সরকারের অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে।
জামায়াতের সঙ্গে আঁতাত করে রাজনীতিতে তাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন ইমরান।