নির্বাচনের আগে মনে হয়েছিল বিরোধী দলের আন্দোলনে বাংলাদেশের ওপর আকাশ ভেঙে পড়বে। কিন্তু নির্বাচন, সরকার গঠন, সংসদ অধিবেশন সব হয়েছে, বাংলাদেশের ওপর আকাশ ভেঙে পড়েনি বলে মন্তব্য করেছেন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। দেশি-বিদেশি সকল মহল সরকারকে সমর্থন জানিয়েছে। মানুষ এখন হরতাল-অবরোধের নামে সহিংসতা চায় না। নাশকতাকে দেশের মানুষ না বলেছে। আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় সিলেট নগরীর সুরমা নদীর ওপর কাজিরবাজার সেতুর কাজ পরিদর্শনকালে মন্ত্রী উপস্থিত সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। কাজিরবাজার সেতুর নির্মাণ কাজে সন্তোষ প্রকাশ করে মন্ত্রী বলেন, সেতুর ৯৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। বাকি পাঁচ ভাগও শিগগিরই শেষ হবে। পরে প্রধানমন্ত্রী নিজে সেতুর উদ্বোধন করবেন।যোগাযোগমন্ত্রী বলেন, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর মধ্যবর্তী নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য একাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বিএনপি তখন সেই প্রস্তাবে রাজি হয়নি। তাই এখন আর মধ্যবর্তী নির্বাচনের সুযোগ নেই। মন্ত্রী বলেন, বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি বলেছিল এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে তারা কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না। এখন তারা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছে। তারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। বিরোধী দলের শুভ বুদ্ধির উদয় হয়েছে দাবি করে মন্ত্রী তাদেরকে ধন্যবাদ জানান।
জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, এ ব্যাপারে হাইকোর্টের নির্দেশনা রয়েছে। এটি আইনি প্রক্রিয়া। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলাকারী ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে যোগাযোগমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার সন্ত্রাসী, জঙ্গিবাদ ও নাশকতার বিরদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। সন্ত্রাসী যে দলেরই হোক না কেন তার বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাদের তালিকা তৈরি হচ্ছে।সেতু পরিদর্শনকালে যোগাযোগমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ডা. দীপু মনি এমপি, আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুজ জহির চৌধুরী সুফিয়ান, সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদ প্রমুখ।
জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, এ ব্যাপারে হাইকোর্টের নির্দেশনা রয়েছে। এটি আইনি প্রক্রিয়া। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলাকারী ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে যোগাযোগমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার সন্ত্রাসী, জঙ্গিবাদ ও নাশকতার বিরদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। সন্ত্রাসী যে দলেরই হোক না কেন তার বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাদের তালিকা তৈরি হচ্ছে।সেতু পরিদর্শনকালে যোগাযোগমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ডা. দীপু মনি এমপি, আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু এমপি, সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুজ জহির চৌধুরী সুফিয়ান, সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদ প্রমুখ।
উৎস- কালেরকন্ঠ