জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৬৯তম অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছয়দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্র পৌঁছেছেন। স্থানীয় সময় সোমবার সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে এমিরেটসের একটি ফ্লাইটে প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি (জেএফকে) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। নির্ধারিত সময়ের প্রায় ২ ঘণ্টা দেরীতে প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী ফ্লাইটটি (ইকে-২০৩) নিউইয়র্কে পৌঁছে। জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে আব্দুল মোমেন যুগান্তরকে জানান, দুবাইয়ে একজন যাত্রীকে ‘অফলোড’ করাতে গিয়ে ফ্লাইটটির দেরী হয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী প্রধানমন্ত্রীকে বিমানবন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ কে আব্দুল মোমেনসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানাতে সকাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা বিমানবন্দরে জড়ো হন। তারা অভিনন্দন ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। এসময় শ্লোগানে শ্লোগানে মুখোরিত হয়ে উঠে জনএফকেনেডী বিমান বন্দর এলাক। পাশাপাশি স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরাও বিমানবন্দরে বিক্ষোভ করেন। তবে নিরাপত্তা জনিত কারণে শেখ হাসিনা জাতিসংঘ নিরাপত্তা কর্মী পরিবেষ্টিত হয়ে ভিন্নপথে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের অন্যান্যর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ, যুগ্ম সম্পাদক নিজাম চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন দেওয়ান, সহ-প্রচার সম্পাদক তৈয়বুর রহমান টনি, যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগ সভাপতি জেড এ জয়, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর এইচ মিয়া প্রমূখ। অপর দিকে বিএনপির বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি নেতা আব্দুল লতিফ স¤্রাট, গিয়াস আহমেদ, শরাফাত হোসেন বাবু, জিল্লুর রহমান জিল্লু, মো: গিয়াস উদ্দীন, মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল, আনোয়ারুল ইসলাম, আব্দুল বাতিন, আতাউর রহমান আতা প্রমুখ। বিএনপির বিক্ষোভের কাছে দাঁড়িয়েই প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে শ্লোগান দেয় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর অবতরণস্থল জেএফকে বিমানবন্দরের চার নম্বর টারমিনালের সামনে সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিক্ষোভ ও কালো পতাকা প্রদর্শন করে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। তারা প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বিভিন্ন শ্লোগান দেন এবং শ্লোগান লেখা বিভিন্ন ব্যানার ও ফ্স্টেুন তুলে ধরে। কিন্তু তারাও প্রধানমন্ত্রীর দেখা পাননি।
দু’পক্ষের ব্যাপক শ্লোগানে চার নম্বর টারমিনাল এলাকা উত্তপ্ত হয়ে উঠলে সেখানে বিপুলসংখ্যক পোর্ট অথরিটি পুলিশ মোতায়েন করা হয়। ব্যস্ততম বিমানবন্দরে হঠাৎ এ ধরণের মুহূর্মুহু শ্লোগানে হচতকিত হয়ে পড়েন যাত্রী সাধারণেরা। স্থানীয়রা বলেছেন, প্রতিবছর প্রধানমন্ত্রীর আগমণকে কেন্দ্র করে সরকারি দলের অভ্যর্থনা ও বিরোধী দলের বিক্ষোভ প্রদর্শন নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জেএফকে বিমানবন্দর থেকে মোটর শোভাযাত্রা পরিবেষ্টিত হয়ে সরাসরি ম্যানহাটনের গ্র্যান্ড হায়াতে হোটেলে যান। নিউইয়র্কে তিনি এই হোটেলেই অবস্থান করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম, অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, পরিবেশ ও বন মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, ডা. দীপু মনি এমপি, মাহজাবিন খালেদ এমপি, রাজি এম ফখরুল এমপি, নাজমুল হক প্রধান এমপি, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরোর সদস্য আনিসুর রহমান মল্লিক, গণতন্ত্রী পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. শহীদুল্লাহ সিকদার, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) আহ্বায়ক মো. রেজাউর রশীদ খান, গণ আজাদী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস কে শিকদার প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানাতে সকাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা বিমানবন্দরে জড়ো হন। তারা অভিনন্দন ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। এসময় শ্লোগানে শ্লোগানে মুখোরিত হয়ে উঠে জনএফকেনেডী বিমান বন্দর এলাক। পাশাপাশি স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরাও বিমানবন্দরে বিক্ষোভ করেন। তবে নিরাপত্তা জনিত কারণে শেখ হাসিনা জাতিসংঘ নিরাপত্তা কর্মী পরিবেষ্টিত হয়ে ভিন্নপথে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের অন্যান্যর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ, যুগ্ম সম্পাদক নিজাম চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন দেওয়ান, সহ-প্রচার সম্পাদক তৈয়বুর রহমান টনি, যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগ সভাপতি জেড এ জয়, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর এইচ মিয়া প্রমূখ। অপর দিকে বিএনপির বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি নেতা আব্দুল লতিফ স¤্রাট, গিয়াস আহমেদ, শরাফাত হোসেন বাবু, জিল্লুর রহমান জিল্লু, মো: গিয়াস উদ্দীন, মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল, আনোয়ারুল ইসলাম, আব্দুল বাতিন, আতাউর রহমান আতা প্রমুখ। বিএনপির বিক্ষোভের কাছে দাঁড়িয়েই প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে শ্লোগান দেয় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর অবতরণস্থল জেএফকে বিমানবন্দরের চার নম্বর টারমিনালের সামনে সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিক্ষোভ ও কালো পতাকা প্রদর্শন করে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। তারা প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বিভিন্ন শ্লোগান দেন এবং শ্লোগান লেখা বিভিন্ন ব্যানার ও ফ্স্টেুন তুলে ধরে। কিন্তু তারাও প্রধানমন্ত্রীর দেখা পাননি।
দু’পক্ষের ব্যাপক শ্লোগানে চার নম্বর টারমিনাল এলাকা উত্তপ্ত হয়ে উঠলে সেখানে বিপুলসংখ্যক পোর্ট অথরিটি পুলিশ মোতায়েন করা হয়। ব্যস্ততম বিমানবন্দরে হঠাৎ এ ধরণের মুহূর্মুহু শ্লোগানে হচতকিত হয়ে পড়েন যাত্রী সাধারণেরা। স্থানীয়রা বলেছেন, প্রতিবছর প্রধানমন্ত্রীর আগমণকে কেন্দ্র করে সরকারি দলের অভ্যর্থনা ও বিরোধী দলের বিক্ষোভ প্রদর্শন নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জেএফকে বিমানবন্দর থেকে মোটর শোভাযাত্রা পরিবেষ্টিত হয়ে সরাসরি ম্যানহাটনের গ্র্যান্ড হায়াতে হোটেলে যান। নিউইয়র্কে তিনি এই হোটেলেই অবস্থান করবেন।
প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম, অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, পরিবেশ ও বন মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, ডা. দীপু মনি এমপি, মাহজাবিন খালেদ এমপি, রাজি এম ফখরুল এমপি, নাজমুল হক প্রধান এমপি, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরোর সদস্য আনিসুর রহমান মল্লিক, গণতন্ত্রী পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. শহীদুল্লাহ সিকদার, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) আহ্বায়ক মো. রেজাউর রশীদ খান, গণ আজাদী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস কে শিকদার প্রমুখ।