বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে বাজেট সহায়তা দেবে। বিশ্বব্যাংক কান্ট্রি ডিরেক্টর জোনাথন জুট আজ এ কথা বলেন।
জুট আজ তাঁর ঢাকা অফিসে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন। তিনি বলেন, এ বিষয়টি নিয়ে ওয়াশিংটন ডিসিতে এ মাসের গোড়ার দিকে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) ও বিশ্বব্যাংকের অনুষ্ঠিত বার্ষিক সভার পাশাপাশি আলোচনা হয়।জুট বলেন, এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংক ও অর্থমন্ত্রীর মধ্যে কয়েক দফা আলোচনাও হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এর আগে সাংবাদিকদের জানান, সরকার বিশ্বব্যাংকের কাছে বাজেট সহায়তা হিসেবে ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা চেয়েছে। এর আগে বিশ্বব্যাংক সর্বশেষ বাংলাদেশকে ২০০৮ সালে বাজেট সহায়তা দেয়।
জুট আরো বলেন, বৈঠকে বাংলাদেশের বড় প্রকল্পে অর্থ সহায়তার বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে জুট বলেন, এবোলা ভাইরাস বিশ্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই বিশ্বব্যাংক প্রয়োজনীয় সহায়তা দিতে এগিয়ে এসেছে। তিনি বলেন, এবোলার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ সময়োপযোগী এবং কার্যকর।
জুট বলেন, এবোলা নির্মূলে নাইজেরিয়া একটি সফল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। কেবল এই দেশটিই এই ঘাতক ব্যাধি নির্মূল করতে পেরেছে। অথচ উন্নত দেশগুলোর তুলনায় এ দেশটিতে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ততটা যথেষ্ট নয়।
জুট আজ তাঁর ঢাকা অফিসে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন। তিনি বলেন, এ বিষয়টি নিয়ে ওয়াশিংটন ডিসিতে এ মাসের গোড়ার দিকে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) ও বিশ্বব্যাংকের অনুষ্ঠিত বার্ষিক সভার পাশাপাশি আলোচনা হয়।জুট বলেন, এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংক ও অর্থমন্ত্রীর মধ্যে কয়েক দফা আলোচনাও হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এর আগে সাংবাদিকদের জানান, সরকার বিশ্বব্যাংকের কাছে বাজেট সহায়তা হিসেবে ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা চেয়েছে। এর আগে বিশ্বব্যাংক সর্বশেষ বাংলাদেশকে ২০০৮ সালে বাজেট সহায়তা দেয়।
জুট আরো বলেন, বৈঠকে বাংলাদেশের বড় প্রকল্পে অর্থ সহায়তার বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে জুট বলেন, এবোলা ভাইরাস বিশ্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই বিশ্বব্যাংক প্রয়োজনীয় সহায়তা দিতে এগিয়ে এসেছে। তিনি বলেন, এবোলার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপ সময়োপযোগী এবং কার্যকর।
জুট বলেন, এবোলা নির্মূলে নাইজেরিয়া একটি সফল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। কেবল এই দেশটিই এই ঘাতক ব্যাধি নির্মূল করতে পেরেছে। অথচ উন্নত দেশগুলোর তুলনায় এ দেশটিতে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ততটা যথেষ্ট নয়।