বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম বলেছেন, পাবলিক সার্ভিস পরীক্ষা ও সরকারি চাকরিতে নিয়োগ প্রসঙ্গে সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের এক সভায় তিনি যেসব মন্তব্য করেছেন, তার অপব্যাখ্যা করা হচ্ছে। কোনো কোনো মহল এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করে ধুম্রজাল সৃষ্টির চেষ্টা করছে এবং তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বলে তিনি জানিয়েছেন বিবিসি বাংলা। বিবিসি বাংলার সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে এইচ টি ইমাম জানান, এই বিতর্ক নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার কথা হয়েছে, এবং প্রধানমন্ত্রীর উপদেশ অনুযায়ী আগামিকাল এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি তাঁর বক্তব্য বিশদভাবে তুলে ধরবেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে গত ১২ নভেম্বর এক আলোচনা সভায় এইচ টি ইমাম বলেন, ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের মধ্যে যারা প্রতিষ্ঠিত হতে চায়, তাদের চাকরিসহ যে কোনো প্রতিযোগিতামূলক লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে হবে। আমি প্রয়োজনে কোচিং ক্লাস নিতে রাজি আছি। তারপরে আমরা দেখব, আগে নয়। সরকারি চাকরি প্রার্থী ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি এইচ টি ইমামের এই ‘আশ্বাস’ রাজনৈতিক মহলে তীব্র বিতর্ক তৈরি করেছে।
সাক্ষাৎকারে মি. ইমাম জোর দিয়ে বলেন, তার প্রতি প্রধানমন্ত্রীর পূর্ণ আস্থা রয়েছে। তিনি এমন কিছু বলেননি যাতে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হয় কিংবা সরকার বিব্রত হতে পারে। তিনি বলেন, ছাত্রলীগের সদস্যদের প্রতি তার বক্তব্য ছিল মূলত উপদেশমূলক। পিএসসিতে মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে যে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে দুর্বলতা তিনি লক্ষ্য করেছেন, সেই পরিপ্রেক্ষিতেই তিনি বক্তব্য দিয়েছেন বলে মিতিনি জানান। পাবলিক সার্ভিস পরীক্ষার পদ্ধতি এখন এতটাই স্বচ্ছ যে এ ধরনের প্রতিশ্রুতি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে তিনি মন্তব্য করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে গত ১২ নভেম্বর এক আলোচনা সভায় এইচ টি ইমাম বলেন, ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের মধ্যে যারা প্রতিষ্ঠিত হতে চায়, তাদের চাকরিসহ যে কোনো প্রতিযোগিতামূলক লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে হবে। আমি প্রয়োজনে কোচিং ক্লাস নিতে রাজি আছি। তারপরে আমরা দেখব, আগে নয়। সরকারি চাকরি প্রার্থী ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি এইচ টি ইমামের এই ‘আশ্বাস’ রাজনৈতিক মহলে তীব্র বিতর্ক তৈরি করেছে।
সাক্ষাৎকারে মি. ইমাম জোর দিয়ে বলেন, তার প্রতি প্রধানমন্ত্রীর পূর্ণ আস্থা রয়েছে। তিনি এমন কিছু বলেননি যাতে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হয় কিংবা সরকার বিব্রত হতে পারে। তিনি বলেন, ছাত্রলীগের সদস্যদের প্রতি তার বক্তব্য ছিল মূলত উপদেশমূলক। পিএসসিতে মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে যে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে দুর্বলতা তিনি লক্ষ্য করেছেন, সেই পরিপ্রেক্ষিতেই তিনি বক্তব্য দিয়েছেন বলে মিতিনি জানান। পাবলিক সার্ভিস পরীক্ষার পদ্ধতি এখন এতটাই স্বচ্ছ যে এ ধরনের প্রতিশ্রুতি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে তিনি মন্তব্য করেন।