পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির মামলা থেকে সাবেক সেতু সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াসহ ৭ জনকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদন গ্রহণ করে রোববার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জহিরুল হক এ অব্যাহতির আদেশ দেন। এর আগে ওই ৭ জনের বিরুদ্ধে তদন্তে কোনো অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের মামলা থেকে অব্যাহতি দিতে আদালতে আবেদন করেছিল দুদক।
অব্যাহতি পাওয়া অপর ৬ জন হলেন- সেতু বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (নদীশাসন) কাজী ফেরদাউস, সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (ব্রিজ কন্সট্রাকশন এন্ড মেইনটেন্যান্স ডিভিশন) রিয়াজ আহমেদ জাবের, বাংলাদেশে এসএনসি-লাভালিনের সাব-কনসালট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড প্ল্যানিং কনসালট্যান্ট লিমিটেডের ডিএমডি মোহাম্মদ মোস্তফা, কানাডিয়ান কোম্পানি এসএনসি-লাভালিনের আন্তর্জাতিক প্রকল্প বিভাগের সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ ইসমাইল, একই বিভাগের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রমেশ শাহ এবং এসএনসি-লাভালিনের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কেভিন ওয়ালেস।ঘুষ লেনদেনের মাধ্যমে পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ দরদাতা প্রতিষ্ঠান এসএমসি লাভালিন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডকে পাইয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করায় দুদকের উপ-পরিচালক আবদুল্লাহ জাহিদ ২০১২ সালের ১৭ ডিসেম্বর মামলাটি দায়ের করেন। ২০১৪ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর দুদকের উপ-পরিচালক জাহিদুল আলম ওই সাতজনের অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় অব্যাহতির আবেদন করেন।
বিশ্বব্যাংকের নেতৃত্বে ২ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে পদ্মা সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। বিশ্বব্যাংক এ প্রকল্পে ১২০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ-সহায়তা অনুমোদন করেছিল। পরে দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপিত হলে তা প্রত্যাহার করে নেয়।
অব্যাহতি পাওয়া অপর ৬ জন হলেন- সেতু বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (নদীশাসন) কাজী ফেরদাউস, সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (ব্রিজ কন্সট্রাকশন এন্ড মেইনটেন্যান্স ডিভিশন) রিয়াজ আহমেদ জাবের, বাংলাদেশে এসএনসি-লাভালিনের সাব-কনসালট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড প্ল্যানিং কনসালট্যান্ট লিমিটেডের ডিএমডি মোহাম্মদ মোস্তফা, কানাডিয়ান কোম্পানি এসএনসি-লাভালিনের আন্তর্জাতিক প্রকল্প বিভাগের সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ ইসমাইল, একই বিভাগের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রমেশ শাহ এবং এসএনসি-লাভালিনের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কেভিন ওয়ালেস।ঘুষ লেনদেনের মাধ্যমে পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ দরদাতা প্রতিষ্ঠান এসএমসি লাভালিন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডকে পাইয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্র করায় দুদকের উপ-পরিচালক আবদুল্লাহ জাহিদ ২০১২ সালের ১৭ ডিসেম্বর মামলাটি দায়ের করেন। ২০১৪ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর দুদকের উপ-পরিচালক জাহিদুল আলম ওই সাতজনের অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় অব্যাহতির আবেদন করেন।
বিশ্বব্যাংকের নেতৃত্বে ২ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে পদ্মা সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। বিশ্বব্যাংক এ প্রকল্পে ১২০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ-সহায়তা অনুমোদন করেছিল। পরে দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপিত হলে তা প্রত্যাহার করে নেয়।