ত্রিশাল ও বর্ধমানের ঘটনা একই সূত্রে গাঁথা বলে ধারণা করছেন ভারত ও বাংলাদেশের গোয়েন্দারা। একই সঙ্গে ত্রিশালের জঙ্গিরা ভারতে পালিয়ে গিয়ে নতুন করে নেটওয়ার্ক গড়েছিল বলে ভারতের জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ) বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের তথ্য দিয়েছে। বাংলাদেশের গোয়েন্দারা এ তথ্য যাচাই-বাছাই করবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মনিরুল ইসলাম। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫টার দিকে পুলিশ সদর দপ্তরে এনআইএর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ সব কথা বলেন মনিরুল ইসলাম।
মনিরুল ইসলাম বলেন, বর্ধমান বিস্ফোরণের ঘটনায় সোমবার এনআইএ প্রতিনিধিদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক শুরু হয়। ওই দিন পরপর দুটি বৈঠক হয়। ওই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবারও দুপুর আড়াইটার দিকে এনআইএর সঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে গঠিত ছয় সদস্যের কমিটির বৈঠক হয়। বৈঠকে কয়েকজন জেএমবি সদস্যদের নাম উঠে আসে। যাদের চেহারার বর্ণনা ও অতীত কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ত্রিশালের ঘটনার মিল পাওয়া যায়।
মনিরুল ইসলাম আরো বলেন, ত্রিশালের ঘটনার পর আমরাও ধারণা করেছিলাম বোমারু মিজান, সালেহিন ও জামাই ফারুক বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল। দুই দেশের গোয়েন্দারা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, বর্ধমানের ঘটনায় ভারত ও বাংলাদেশের জেএমবি সদস্যরা জড়িত রয়েছে।
মনিরুল ইসলাম বলেন, বর্ধমান বিস্ফোরণের ঘটনায় সোমবার এনআইএ প্রতিনিধিদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক শুরু হয়। ওই দিন পরপর দুটি বৈঠক হয়। ওই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবারও দুপুর আড়াইটার দিকে এনআইএর সঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে গঠিত ছয় সদস্যের কমিটির বৈঠক হয়। বৈঠকে কয়েকজন জেএমবি সদস্যদের নাম উঠে আসে। যাদের চেহারার বর্ণনা ও অতীত কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ত্রিশালের ঘটনার মিল পাওয়া যায়।
মনিরুল ইসলাম আরো বলেন, ত্রিশালের ঘটনার পর আমরাও ধারণা করেছিলাম বোমারু মিজান, সালেহিন ও জামাই ফারুক বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল। দুই দেশের গোয়েন্দারা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, বর্ধমানের ঘটনায় ভারত ও বাংলাদেশের জেএমবি সদস্যরা জড়িত রয়েছে।