রেলমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, রেলওয়ের উন্নয়নের জন্য মহাপরিকল্পনা তৈরি করে বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, এসব প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে রেলওয়ের আমূল পরিবর্তন ঘটবে। সারাদেশ রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আওতায় চলে আসবে। তিনি আজ টঙ্গী স্টেশনে ঢাকা-টঙ্গী-ঢাকা রুটে ডেমু ট্রেন উদ্বোধনকালে একথা বলেন। তিনি আজ টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশনে ঢাকা-টঙ্গী-ঢাকা রুটে ডেমু ট্রেন উদ্বোধনকালে একথা বলেন। টঙ্গী কমিউটার নামের ট্রেনটি কমলাপুর স্টেশন থেকে ছাড়বে সকাল ৫টা ২৫ মিনিটে এবং টঙ্গী পৌঁছাবে সকাল ৬টা ১০ মিনিটে। টঙ্গী স্টেশন ছাড়বে সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে এবং কমলাপুর স্টেশন পৌঁছাবে সকাল ৮টা ৩৫ মিনিটে। ট্রেনটি ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে যাত্রাবিরতি করবে। শুক্রবার ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধ থাকবে। ডেমু ট্রেনের উদ্বোধন কালে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, ট্রেনের মাধ্যমে আমরা সারা দেশের মানুষকে সেবা দেয়ার মনোভাব নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। মন্ত্রী এ সময় ঢাকা-টঙ্গী-ঢাকা রুটে ডেমু ট্রেনের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, অফিসগামী ও বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ এর মাধ্যমে সুবিধা পাবে। অফিসে নির্ধারিত সময়ে পৌঁছা ও অফিস শেষে নিজ গন্তব্যে পৌঁছার ক্ষেত্রে এই ট্রেনটি কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য, বর্তমানে সারা দেশে অল্প দুরত্বের বিভিন্ন রুটে ডেমু ট্রেন চালানো হচ্ছে। ঢাকা-টঙ্গী-ঢাকা রুটে ডেমুর ধারণক্ষমতা হবে ৬০০ যাত্রী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ মনসুর আলী সিকদার, রেলওয়ের মহাপরিচালক তাফাজ্জল হোসেনসহ রেলওয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং স্থানীয় প্রতিনিধি ও দলীয় কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ একথা বলা হয়।
উল্লেখ্য, বর্তমানে সারা দেশে অল্প দুরত্বের বিভিন্ন রুটে ডেমু ট্রেন চালানো হচ্ছে। ঢাকা-টঙ্গী-ঢাকা রুটে ডেমুর ধারণক্ষমতা হবে ৬০০ যাত্রী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ মনসুর আলী সিকদার, রেলওয়ের মহাপরিচালক তাফাজ্জল হোসেনসহ রেলওয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং স্থানীয় প্রতিনিধি ও দলীয় কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ একথা বলা হয়।