এবোলা ভাইরাস মোকাবেলায় কি ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা খতিয়ে দেখতে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জেনেভায় এক জরুরী বৈঠকে বসেছে।
এই মহামারী প্রতিরোধে, ডাব্লিউ এইচ ওর বিরুদ্ধে খুব ধীরগতিতে কাজ করার অভিযোগ উঠেছে।
এবোলায় আক্রান্ত হয়ে গিনি, সিয়েরা লিওন এবং লাইবেরিয়া- পশ্চিম আফ্রিকার এই তিনটি দেশে ইতোমধ্যেই সাড়ে চার হাজারেও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এ নিয়ে তিনবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরি কমিটি বৈঠকে বসলো – যার লক্ষ্য হচ্ছে এবোলা রোগের বিস্তার ঠেকানো এবং তা নিয়ন্ত্রণের প্রয়াস থেকে কি অর্জিত হলো তার একটা পর্যালোচনা করা।
কারণ এমন সমালোচনাও হয়েছে যে এ ব্যাপারে সক্রিয় হতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দেরি করেছে।
এবোলা ঠেকাতে সীমান্তগুলোতে যে সব পরীক্ষার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা কতটা কাজ করছে, ভ্রমণের ক্ষেত্রে কড়াকড়ি আরো কঠোর করা দরকার কিনা – এ ব্যাপারগুলো কমিটির বৈঠকে দেখা হবে।
লাইবেরিয়া, সিয়েরা লিওন এবং গিনিতে এবোলা প্রকোপ কমার কোন লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না।
তবে আশার কথা হলো সেনেগাল এবং নাইজেরিয়ার মতো দেশগুলো তাদের দেশে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার ক্ষেত্রে সাফল্য পেয়েছে।
তাছাড়া আরেকটি ভালো খবর হলো একটি পরীক্ষামূলক এবোলার টিকার প্রথম চালান আজই জেনেভায় এসে পৌছাচ্ছে – যা নিয়ে বিজ্ঞানীরা বেশ আশাবাদী।
এছাড়াও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, যেসব এবোলা রোগী সেরে উঠেছে তাদের রক্ত থেকে এন্টিবডি সংগ্রহ করে তৈরি করা একটি সিরাম হয়তো কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ব্যবহার করা যেতে পারে।
লাইবেরিয়ায় কর্মরত চিকিৎসা বিষয়ক দাতব্য প্রতিষ্ঠান মেদসা স ফতিয়ের একজন বিশেষজ্ঞ ড. ড্যানিয়েল লুসি বলছেন, এই ধরণের পদ্ধতিগুলো অনেক দিন থেকেই ব্যবহৃত হচ্ছে এবং এগুলোকে উপেক্ষা করা উচিত নয়।
আমার মতে এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ, পরীক্ষিত এবং সফল চিকিৎসা পদ্ধতি – যা দিয়ে রোগীর দেহ থেকে যে জলীয় পদার্থটা বের হয়ে গেছে তা প্রতিস্থাপন করা যায়।
এবং তার দেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সক্রিয় করে ভাইরাস মোকাবিলা করা যায়।
গত ২৯ বছর ধরে এ পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। এবোলা মোকাবিলার অন্য পদ্ধতি বের করা গেলে তাকে অবশ্যই আমি স্বাগত জানাবো, তবে এটা ও ঠিক যে অনেক রোগীই এই ভাইরাস মোকাবিলা করে সেরেও উঠেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, এবোলার টিকা তৈরির কাজ দ্রুতগতিতেই এগুচ্ছে।
তবে এটা ঠিক যে পূর্ণাঙ্গভাবে পরীক্ষিত এবং অনুমোদিত একটি টিকা পেতে এখনো বছর না হলেও অন্তত কয়েক মাস লাগবে।
তা ছাড়া যেসব দেশে এবোলা মোকাবিলার জন্য অর্থ চিকিৎসা কর্মী এবং সরঞ্জাম সবচাইতে দরকার – সেখানে এগুলো নিয়ে যেতেও অনেক সময় লাগছে।
এই মহামারী প্রতিরোধে, ডাব্লিউ এইচ ওর বিরুদ্ধে খুব ধীরগতিতে কাজ করার অভিযোগ উঠেছে।
এবোলায় আক্রান্ত হয়ে গিনি, সিয়েরা লিওন এবং লাইবেরিয়া- পশ্চিম আফ্রিকার এই তিনটি দেশে ইতোমধ্যেই সাড়ে চার হাজারেও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এ নিয়ে তিনবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরুরি কমিটি বৈঠকে বসলো – যার লক্ষ্য হচ্ছে এবোলা রোগের বিস্তার ঠেকানো এবং তা নিয়ন্ত্রণের প্রয়াস থেকে কি অর্জিত হলো তার একটা পর্যালোচনা করা।
কারণ এমন সমালোচনাও হয়েছে যে এ ব্যাপারে সক্রিয় হতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দেরি করেছে।
এবোলা ঠেকাতে সীমান্তগুলোতে যে সব পরীক্ষার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা কতটা কাজ করছে, ভ্রমণের ক্ষেত্রে কড়াকড়ি আরো কঠোর করা দরকার কিনা – এ ব্যাপারগুলো কমিটির বৈঠকে দেখা হবে।
লাইবেরিয়া, সিয়েরা লিওন এবং গিনিতে এবোলা প্রকোপ কমার কোন লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না।
তবে আশার কথা হলো সেনেগাল এবং নাইজেরিয়ার মতো দেশগুলো তাদের দেশে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার ক্ষেত্রে সাফল্য পেয়েছে।
তাছাড়া আরেকটি ভালো খবর হলো একটি পরীক্ষামূলক এবোলার টিকার প্রথম চালান আজই জেনেভায় এসে পৌছাচ্ছে – যা নিয়ে বিজ্ঞানীরা বেশ আশাবাদী।
এছাড়াও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, যেসব এবোলা রোগী সেরে উঠেছে তাদের রক্ত থেকে এন্টিবডি সংগ্রহ করে তৈরি করা একটি সিরাম হয়তো কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ব্যবহার করা যেতে পারে।
লাইবেরিয়ায় কর্মরত চিকিৎসা বিষয়ক দাতব্য প্রতিষ্ঠান মেদসা স ফতিয়ের একজন বিশেষজ্ঞ ড. ড্যানিয়েল লুসি বলছেন, এই ধরণের পদ্ধতিগুলো অনেক দিন থেকেই ব্যবহৃত হচ্ছে এবং এগুলোকে উপেক্ষা করা উচিত নয়।
আমার মতে এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ, পরীক্ষিত এবং সফল চিকিৎসা পদ্ধতি – যা দিয়ে রোগীর দেহ থেকে যে জলীয় পদার্থটা বের হয়ে গেছে তা প্রতিস্থাপন করা যায়।
এবং তার দেহের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সক্রিয় করে ভাইরাস মোকাবিলা করা যায়।
গত ২৯ বছর ধরে এ পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। এবোলা মোকাবিলার অন্য পদ্ধতি বের করা গেলে তাকে অবশ্যই আমি স্বাগত জানাবো, তবে এটা ও ঠিক যে অনেক রোগীই এই ভাইরাস মোকাবিলা করে সেরেও উঠেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, এবোলার টিকা তৈরির কাজ দ্রুতগতিতেই এগুচ্ছে।
তবে এটা ঠিক যে পূর্ণাঙ্গভাবে পরীক্ষিত এবং অনুমোদিত একটি টিকা পেতে এখনো বছর না হলেও অন্তত কয়েক মাস লাগবে।
তা ছাড়া যেসব দেশে এবোলা মোকাবিলার জন্য অর্থ চিকিৎসা কর্মী এবং সরঞ্জাম সবচাইতে দরকার – সেখানে এগুলো নিয়ে যেতেও অনেক সময় লাগছে।