প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের অধিকতর উন্নয়নে উন্নত দেশগুলোর কাছ থেকে আরো অধিক আর্থিক সহায়তা ও বিনিয়োগ আশা করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অধিকতর উন্নয়নে উন্নত দেশগুলোর কাছ থেকে আমাদের আরো অর্থিক সহায়তা ও বিনিয়োগ প্রয়োজন।
শেখ হাসিনার সঙ্গে আজ তাঁর কার্যালয়ে ফ্রান্সের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত মিচেলী ত্রিন্কুইয়ার বিদায়ী সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব এ কে এম শামীম চৌধুরী সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে দেশকে রক্ষায় নিজস্ব সম্পদ থেকে ৩৮৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি তহবিল গঠন করেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের অভিযোজন ও প্রশমনে এখন এই তহবিল থেকে ব্যয় করা হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর জন্য উন্নত দেশগুলোর অঙ্গীকারকৃত অর্থ ছাড় করতে উন্নত দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।রাষ্ট্রদূত বিশ্ব সভায় জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃস্থানীয় ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে তিনি শিক্ষা ও সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নেরও প্রশংসা করেন। তিনি জানান, ফ্রান্স ডেভলপমেন্ট এজেন্সি বাংলাদেশের উপকূল এলাকার জলবায়ু পরিবর্তন কার্যক্রমে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে। তিনি বাংলাদেশে তাঁর দায়িত্বপালনকালে আন্তরিক সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
পরে পাকিস্তানের বিদায়ী হাইকমিশনার আফ্রাসিয়াব মেহদি হাশমি কোরাইসি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন।
বৈঠকে শেখ হাসিনা যেকোন দেশের উন্নয়নে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার উপর গুরুত্বারোপ করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি জাতিসংঘে সাধারণ পরিষদের অধিবেশনসহ প্রত্যেক ফোরামে তাঁর ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি নৃশংসতার বিষয় উত্থাপনের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি যেখানেই গেছি সেখানেই বিষয়টি তুলে ধরেছি।’
বিদায়ী হাই কমিশনার তাঁর কার্যকালে আন্তরিক সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অধিকতর উন্নয়নে উন্নত দেশগুলোর কাছ থেকে আমাদের আরো অর্থিক সহায়তা ও বিনিয়োগ প্রয়োজন।
শেখ হাসিনার সঙ্গে আজ তাঁর কার্যালয়ে ফ্রান্সের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত মিচেলী ত্রিন্কুইয়ার বিদায়ী সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব এ কে এম শামীম চৌধুরী সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে দেশকে রক্ষায় নিজস্ব সম্পদ থেকে ৩৮৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি তহবিল গঠন করেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের অভিযোজন ও প্রশমনে এখন এই তহবিল থেকে ব্যয় করা হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর জন্য উন্নত দেশগুলোর অঙ্গীকারকৃত অর্থ ছাড় করতে উন্নত দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।রাষ্ট্রদূত বিশ্ব সভায় জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃস্থানীয় ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে তিনি শিক্ষা ও সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নেরও প্রশংসা করেন। তিনি জানান, ফ্রান্স ডেভলপমেন্ট এজেন্সি বাংলাদেশের উপকূল এলাকার জলবায়ু পরিবর্তন কার্যক্রমে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে। তিনি বাংলাদেশে তাঁর দায়িত্বপালনকালে আন্তরিক সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
পরে পাকিস্তানের বিদায়ী হাইকমিশনার আফ্রাসিয়াব মেহদি হাশমি কোরাইসি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন।
বৈঠকে শেখ হাসিনা যেকোন দেশের উন্নয়নে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার উপর গুরুত্বারোপ করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি জাতিসংঘে সাধারণ পরিষদের অধিবেশনসহ প্রত্যেক ফোরামে তাঁর ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি নৃশংসতার বিষয় উত্থাপনের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি যেখানেই গেছি সেখানেই বিষয়টি তুলে ধরেছি।’
বিদায়ী হাই কমিশনার তাঁর কার্যকালে আন্তরিক সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।