সরকারি দল আওয়ামী লীগ আগামী ৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রের বিজয় দিবস পালন করবে। এদিন ঢাকাসহ সারাদেশের জেলা ও উপজেলায় মিছিল সমাবেশের কর্মসূচি হাতে নিয়েছে দলটি।শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সভা শেষে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ এক সংবাদ সম্মেলনে কর্মসূচির কথা জানান। আওয়ামী লীগের এক যৌথ সভায় এ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। যৌথ সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলির সদস্য সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য শতীষ চন্দ্র রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগ ঢাকা মহানগর কমিটির সভাপতি এম এ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুর রহমান, আব্দুস সোবহান গোলাপ।এছাড়াও আওয়ামী লীগ মহানগর ও থানা কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, ঢাকাস্থ স্থানীয় সংসদ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।হানিফ বলেন, ২০১৩ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে। এ নির্বাচন না হলে দেশে সাংবিধানিক সংকট দেখা দিতো, ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হতো। বিএনপি-জামায়াত এ নির্বাচন বন্ধ করতে ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছিল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনের পর দেশে স্বস্তি ও স্থীতিশীলতা ফিরে এসেছে, দেশ ধারাবাহিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। এ কারণে দিনটিকে ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ হিসেবে সারাদেশে মিছিল সমাবেশের মধ্য দিয়ে পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।সভায় আগামী ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ঢাকায় একটি জনসভা করার কর্মসূচিও হাতে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য শতীষ চন্দ্র রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগ ঢাকা মহানগর কমিটির সভাপতি এম এ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুর রহমান, আব্দুস সোবহান গোলাপ।এছাড়াও আওয়ামী লীগ মহানগর ও থানা কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, ঢাকাস্থ স্থানীয় সংসদ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।হানিফ বলেন, ২০১৩ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে। এ নির্বাচন না হলে দেশে সাংবিধানিক সংকট দেখা দিতো, ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হতো। বিএনপি-জামায়াত এ নির্বাচন বন্ধ করতে ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছিল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনের পর দেশে স্বস্তি ও স্থীতিশীলতা ফিরে এসেছে, দেশ ধারাবাহিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। এ কারণে দিনটিকে ‘গণতন্ত্রের বিজয় দিবস’ হিসেবে সারাদেশে মিছিল সমাবেশের মধ্য দিয়ে পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।সভায় আগামী ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ঢাকায় একটি জনসভা করার কর্মসূচিও হাতে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।