বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১খবরিকা অনলাইনে আপনাকে স্বাগতম।

বিনোদন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান :: পারভীন লিয়া

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান :: পারভীন লিয়া

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, খবরিকাকাগজ, গ্যালারি, বিনোদন, মুক্তাঙ্গন, সুস্বাস্থ্য, স্বজন, স্লাইড
অফুরন্ত পাত্র থেকে ঢেলে- দিয়েছে অন্ধকার, জ্বলন্ত এক প্রতিভাকে আঘাত করেছে মরত্বের ভাড়, ইতিহাসের পাতায় পাতায়- লেখা হয়েছে তারই নাম, লাল সবুজের পতাকা জুড়ে- স্বাধীনতা মৃত্যু দিয়েছে তারই দাম,, সে যে আমার জাতির পিতা- শেখ মুজিবুর রহমান।। বিদীর্ণ এই আত্মার মাঝে- করো অবিরাম চলাফেরা,, ভুলিনি তোমায় ভুলবো না আর- মন যে ভারি কষ্টে ভরা, নিষ্ঠুরতার রক্তের স্রোতে- ভাসিয়ে দিয়েছে যারা, আমরা তাদের ঘৃণা ছুঁড়ি- পঁচে মরুক তারা,, নির্বিশেষে বিলিয়ে দিয়েছে- দেশের জন্য শুদ্ধ প্রাণ,, সে যে আমার প্রিয় নেতা- শেখ মুজিবুর রহমান । । শ্রদ্ধা ভরে রেখেছি তারে- লক্ষ কোটি মানব মনে, দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছে- দেশটা বাঁচে তারই ঋণে, বাবার মুখে শুনেছি তার- যুদ্ধ জয় গান, সে যে আমার প্রাণের নেতা- শেখ মুজিবুর রহমান।...
কৃষ্ণচূড়ার নীচে :: পারভীন শীলা

কৃষ্ণচূড়ার নীচে :: পারভীন শীলা

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, খবরিকাকাগজ, গ্যালারি, বিনোদন, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
কৃষ্ণচূড়ার নীচে দাঁড়িয়ে ভাবছি আজ তুমি নেই আছে স্মৃতিটুকু যতটুকু দিয়েছিলে আমায় গ্রহণ করেছি ততটুকু। কাক ডাকা সেই আবছা আলোয় ভোরে বকুলের গন্ধে আকুল মনের দরজা খুলে শিশিরে ভেজা পায়ে মেঠোপথ পেরিয়েছি কত দু হাতের কঠিন আলিঙ্গনে। ডোবা, পুকুরের জলে ভিজে বালিয়াড়ি হাঁসের খোঁজে কখনো বিলের ধারে, শাপলা শালুকের খোঁজে ডুব দিয়ে পানকৌড়ির মতো জলে, আরো কতো বনের ভিতর বেতের কাঁটার ঘায়ে, কেটেছে পা ঝরেছে রক্ত, তাও দৌড়েছি হাত ধরে বউ কথা কও পাখিটির খোঁজে, আম গাছের মগ ডালে বসে পাশাপাশি - কাঁচা আমের স্বাদে ঝুলিয়েছি পা মনের আনন্দে। এ ভাবে সকাল গড়িয়ে দুপুর, দুপুর গড়িয়ে বিকেল, সারাদিনের ছুটোছুটি খুনসুঁটি সন্ধ্যেয় মায়ের বকুনি। সবই পড়ে মনে শুধু নেই তুমি বিদায়ের বেলায় বলেছিলে বন্ধু এবার হলো ছুটি ভুলে যেও সব আমার দেয়া প্রীতি। সব ভুলে গেছি পড়ে শুধু মনে কৃষ্ণচূড়ার নীচে তোমার আমার মন দ...
একান্তে :: এলিজা খাতুন

একান্তে :: এলিজা খাতুন

আমিরাত সংস্করণ, কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, খবরিকাকাগজ, বিনোদন, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
মেঘমুক্ত রাত এলেই জ্যোৎস্না দেখতে বেরিয়ে পড়া মানুষেরা রূপসজ্জা শুরু করে দিন থাকতেই চাঁদের আলোর নিচে ওরা হয়ে ওঠে এক একটি অন্ধকার ভাসে নিজ নিজ আঁধারে এদিকে আমি অসজ্জিত অন্তরে জানালার পাশে মূলত সাজের মধ্যে প্রিয় ছিল কাজল বাড়ির উঠোনে সবজিবিহীন শূন্য মাচা বা শূন্য গোয়ালের মতো অতল শূন্যতায় পূর্ণ হৃদয় এখন কাজল বলতে- অন্ধকার ব্যতীত আর কিছু বুঝিনা বৃষ্টি ভালোবেসে বীজ বোনার স্বপ্ন সাজাই মধ্যরাত থেকে আকাশে দারুণ মেঘ ! নড়বড়ে চালের নিচে ঝড়ের উদ্বেগ যদি রৌদ্রে যাবার নিমন্ত্রণ পাই কোনো ভোরে নির্বাসিত হৃদয় ফিরে তাকাতেও পারে- পাথর-সময়ে চাপা পড়া নিজ অবয়বে অথবা রোদ লাগা একান্ত ছায়ায় । ।...
একান্তে :: এলিজা খাতুন

একান্তে :: এলিজা খাতুন

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, বিনোদন, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
মেঘমুক্ত রাত এলেই জ্যোৎস্না দেখতে বেরিয়ে পড়া মানুষেরা রূপসজ্জা শুরু করে দিন থাকতেই চাঁদের আলোর নিচে ওরা হয়ে ওঠে এক একটি অন্ধকার ভাসে নিজ নিজ আঁধারে এদিকে আমি অসজ্জিত অন্তরে জানালার পাশে মূলত সাজের মধ্যে প্রিয় ছিল কাজল বাড়ির উঠোনে সবজিবিহীন শূন্য মাচা বা শূন্য গোয়ালের মতো অতল শূন্যতায় পূর্ণ হৃদয় এখন কাজল বলতে- অন্ধকার ব্যতীত আর কিছু বুঝিনা বৃষ্টি ভালোবেসে বীজ বোনার স্বপ্ন সাজাই মধ্যরাত থেকে আকাশে দারুণ মেঘ ! নড়বড়ে চালের নিচে ঝড়ের উদ্বেগ যদি রৌদ্রে যাবার নিমন্ত্রণ পাই কোনো ভোরে নির্বাসিত হৃদয় ফিরে তাকাতেও পারে- পাথর-সময়ে চাপা পড়া নিজ অবয়বে অথবা রোদ লাগা একান্ত ছায়ায় । ।...
উর্দ্ধপানে  :: মা হ বু ব প লা শ

উর্দ্ধপানে :: মা হ বু ব প লা শ

আমিরাত সংস্করণ, কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, জাতীয়, প্রথম পাতা, বিনোদন, বিশেষখবর, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
অশ্বখুরের বাজনা বাজছিল মস্তিস্কে ঘোড়ার লাগাম কখনো রাখাল বালকের হাতে বাঞ্চনীয় নয় ! এটুকুন বোঝার আগেই রক্তিম নীলিমায় অস্তমিত সূর্যের সাথে সাথে আমার সমস্ত সাম্রাজ্য আজ ঘোর অমানিশায়। তন্দ্রা থেকে জেগে উঠে দেখি- আমি আদি, আমি অন্ত। চোখ মেলে রোদের ঝলকানিতে দেখি জ্বলজ্বল করা শিলা রাশির উপর নোনাজলের ছলাৎ ছলাতে খেলছে অষ্টাদশি। ঢেউয়ের পর ঢেউ আচড়ে পড়ছে যুগল দেহে যেন পরিশোধিত হচ্ছে ওদের অতিত আর আগামী। অদূরে ঝাউতলে উর্দ্ধপানে বসে আমি কতোজনের আগমনী আর বিদায় দেখি। স্বপ্নবাজ আমি, বাস্তবে শূণ্য রাশি রাশি।...
খুব বেশি কিছু চাইনি  : সোমা মুৎসুদ্দী

খুব বেশি কিছু চাইনি : সোমা মুৎসুদ্দী

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, বিনোদন, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
  তোমার কাছে খুব বেশি কিছু চাইনিতো পুকুর পাড়ে খুনসুটি ময় একটি পূর্ণিমা রাতই তো তুমি এনে দিলে প্রাচীণ ভারতের শিল্পকলার কারুকাজ ময় একজোড়া রূপোর বালা এরপর চলে গেলে দিল্লি আমি কি তবে রুপোর মাঝখানে ফাঁকা গোল বৃত্তটাকে পূর্ণিমার চাঁদ ভেবে নেবো তোমার আসার সে আর কতো বাকি মাঝখানে কিছু সময় হারিয়ে যায় মূল্যবান সোনার আংটির মতো তুমি ছাড়া খোঁপায় গোঁজা হয়না রুপোর কাঁটা অনেকদিন ছাদেও উঠিনা কাপড় মেলে দিতে নির্মলাই সব সেরে নেয়, আর বলে আমি দিয়ে আসি বৌ দিদি তুমি তো জানো, তুমি আসলে সব হবে সন্দেশ বানানো, খোঁপায় কাঁটা গোজা ছাদে বসে বা পুকুর পাড়ে বসে পূর্ণিমার চাঁদ দেখা লাল, সাদা শাড়িতে নিজেকে মোড়ানো কানে রুপোর ঝুমকা, হাতে বালা পায়ে, রুপোর নূপুরের ছন্দে রিনিক ঝিনিক শব্দ সব হবে সব ।...
ফিরিয়ে দাও সকল উৎসব : পিউলি খাতুন

ফিরিয়ে দাও সকল উৎসব : পিউলি খাতুন

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, জনপদ, জাতীয়, প্রথম পাতা, বিনোদন, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
আমরা সদ্য পার করে এসেছি ঈদ-উল-ফিতর। প্রতি বছরের মত খুশী জোটেনি এবার। এই ঈদে খুশী খুঁজে নেওয়ার মত মানসিকতাও ছিলনা কারোর। প্রতি বছর রমজান শুরুর সাথে সাথেই প্রতিদিন ইফতারের সময় গোনা হয় - আজ চারটে রোজা,কাল পাঁচটা,পরশু ছ'টা.... এই করে করে একদিন আসে সাতাশ রোজা, বিশেষ দিন। এই সাতাশ রোজার সারারাতের নামাজের পর একটা ঈদ - ঈদ গন্ধ নেমে আসে মহল্লায়। এ বছর সাতাশ রোজার সমবেত নামাজ বা ঈদের গন্ধ কোনোটাই ছিলনা; ছিলনা চাঁদ ওঠার খবরের অপেক্ষা বা অপেক্ষার আনন্দ। আবার ও আসলো ঈদুল আযহা। সমস্ত অশুভকে কোরবানী করে নতুন করে আলো জ্বালানোর উৎসব। এবারও চাঁদ রাত হবে বটে, কিন্তু চাঁদরাতে দল বেঁধে মেয়েদের মেহেন্দী পরাটা বোধ হয় আবারও হবেনা; মায়েদের আগের দিন থেকে রান্নার জোগার করতেও দেখতে পাবনা হয়তো। একমাস আগে থেকে ঈদের বাজার, দর্জির দোকানে জামা বানানোর লড়াই,ম্যাচিং জুতোর জন্য পরিবার শুদ্ধ শপিংমল; নাহ্, কোনোটাই হয়নি এব...
সন্দেহবাতিক  : শাহীন চৌধুরী ডলি

সন্দেহবাতিক : শাহীন চৌধুরী ডলি

আমিরাত সংস্করণ, কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, খবরিকাকাগজ, গ্যালারি, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, বিনোদন, বিশেষখবর, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, সুস্বাস্থ্য, স্বজন, স্লাইড
রিয়াদ অফিসে চলে যাওয়ার পর সুধার খুব নিঃসঙ্গ লাগছে। একা একা কিছু করার নেই। ছুটা কাজের মেয়েটা সকাল সকাল এসে কাজগুলো সেরে দিয়ে চলে গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সুধার পদচারণা কম। বরং সে গল্পের বই পড়তে এবং বাগান করতেই বেশি ভালোবাসে। রিয়াদ অফিস থেকে বারবার সুধাকে কল দেয়। হ্যালো সুইটহার্ট কি করছো? এই তুমি এতবার কল করো কেন? অফিসে কোন কাজটাজ নেই নাকি? কাজ তো আছেই। কিন্তু কি করে মনকে বুঝাই বলো। সারাক্ষণ নতুন বউয়ের মুখটাই যেন দেখতে পাই। ইচ্ছে করছে অফিসের কাজ ফেলে বাসায় চলে আসি। তোমার সাথে আড্ডা দিই। আচ্ছা আচ্ছা বুঝেছি তুমি বউ পাগলা, বলেই মুচকি হাসে। তা এখন মনোযোগ দিয়ে কাজ করো। আমি একটা বই পড়ছি। দারুণ ক্লাইমেক্সের জায়গায় আছি। অফিস শেষে বাসায় আসো, তখন কথা হবে। রিয়াদ মনে মনে ভাবে। সুধা তো খুব সুন্দর! আচ্ছা ও কি আমার মতন দেখতে খুব সাধারণ একজনকে স্বামী হিসেবে পেয়ে খুশি! নাকি ওকে ভাই - ভাবী জ...