বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১খবরিকা অনলাইনে আপনাকে স্বাগতম।

গ্যালারি

বিবর্ণ হতাশা : চন্দনা চক্রবর্তী

বিবর্ণ হতাশা : চন্দনা চক্রবর্তী

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, মুক্তাঙ্গন, স্বজন, স্লাইড
  সেই সন্ধ্যায়,, বিবর্ণ হতাশা গুলি যখন একটু একটু করে ভেতর টা কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে, হৃদয় কে করছে রক্তাক্ত দৃষ্টি গুলো হয়ে আসছে ঝাপসা, তুমি তখনও ফিরে চাওনি, শুনতে চাওনি অসহায়ত্বের আর্তনাদ, আহত হৃদয় খানি বার বার বলেছিলো, যেওনা- ওগো যেওনা আমাকে একা করে- স্বল্প ক্ষনের গভীর কষ্টে ডুবে ছিলে তুমি, তাই তো বুঝতে পারোনি, আমার গভীরতা, আমার নিরবতা, হয়তো একদিন ঠিক বুঝবে সেদিন তুমি আমায় খুঁজবে । ।...
দাদা নাতির গল্প ( ১)  : সোনা মিয়া

দাদা নাতির গল্প ( ১) : সোনা মিয়া

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, বিনোদন, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
তখনকার দিনে বিভিন্ন জায়গায় পন্ডিতের আসর বসতো।এক বাড়িতে দাদা নাতি দুজনে ছিল, নাতি বিভিন্ন জায়গায় পন্ডিতের শোলক বলত, আর দাদা এটা কে সারমর্ম বুজাইদিতো। পন্ডিতির জন্য ১০ টাকা পেত, দাদা নাতি ৫ টাকা করে নিতো, নাতি বৌউয়ের কাছে যাই গল্প করতো,আজকে আমি এমন ভাবে পন্ডিতি করছি, কালকে বলতো আমি এমন করছি, তখন নাতি বৌ বুদ্ধি দিলো,তোমার দাদাকে টাকার ভাগ দাও কেন,তুমিই তো পন্ডিতি কর, তখন নাতি ঠিক করলো দাদা কে ভাগ দেবো না। অন্য একদিন দাদা কে না নিয়ে,একা চলে গেল। সেখানে যাওয়ার পরে লোকজন জিজ্ঞাসা করল আজকে কি দিয়ে ভাত খেয়েছেন। তখন নাতি বললো আমাদের উঠোনে ইছা গুড়া মাছ পেয়েছি সেটা আমার বৌ রান্না করেছে খেতে খুব মজা হয়েছে। তখন উৎসুক লোক জিজ্ঞাসা করল উঠানে ইছা মাছ পাওয়া যায় কিভাবে। তখন নাতি আর কিছু বলতে পারেনা। তখন লোকজন নাতিকে, একটা গাছের সাথে বেধে রেখে দাদা কে খবর দিলো।দাদা নাতির কথা শুনে যথা সময়ে হাজির ...
শিল্পপতি ফখরুল ইসলাম খান সি আই পির পক্ষ হতে মীরসরাই পৌর এলাকায় ৮০০ কর্মহীন গরীব, দুঃস্থদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ

শিল্পপতি ফখরুল ইসলাম খান সি আই পির পক্ষ হতে মীরসরাই পৌর এলাকায় ৮০০ কর্মহীন গরীব, দুঃস্থদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ

আমিরাত সংস্করণ, খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, জনপদ, জাতীয়, প্রথম পাতা, সংবাদ শিরোনাম, সারা-দেশ, স্লাইড
মনির উদ্দিন মান্না : মীরসরাই উপজেলা ব্যাপী সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১০ বছর মেয়াদি ‘গোল্ডেন ভিসা’ (আমিরাতের স্থায়ী আবাসন) সম্মানসূচক গোল্ডেন ভিসা স্বপরিবার অর্জনকরি, মীরসরাই সমিতির সম্মানিত সভাপতি, জাতীয় কবিতা মঞ্চের প্রধান পৃষ্ঠপোষক, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ আল সুমাইয়া গ্রুপ, আবুধাবি ও এফ, আই ,কে,প্রোপার্টিজ ডেভেলপমেন্ট লিঃ,বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান, খান কল্যাণ ট্রাষ্ট এর চেয়ারম্যান, হোটেল সুইস গার্ডেন ইন্টারন্যাশনাল এর চেয়ারম্যান,মীরসরাই কৃতিসন্তান, বিশিষ্ট শিল্পপতি, সমাজ সেবক, মানবতার কবি ফখরুল ইসলাম খান সিআইপির ব্যাক্তিগত পক্ষ হতে ৯নং মীরসরাই ইউনিয়ন ও মীরসরাই পৌরসভার ৮০০ কর্মহীন গরীব, দুস্থ-অসহায় মানুষের মাঝে মানবিক খাবার সামগ্রী বিতরণ করা হয়। উক্ত মানবিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে স্থানীয় ৯নং মীরসরাই ইউনিয়নের কার্যালয়ে গত সোমবার ( ১৮ মে) ৮০০পরিবার কে মানবিক...
চকিত প্রাণ : সিত্তুল মুনা সিদ্দিকা

চকিত প্রাণ : সিত্তুল মুনা সিদ্দিকা

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
চকিত প্রাণ অনমনে রয়ে করছে এপাশ ওপাশ, স্থিতিজড়তা আচ্ছন্ন থেকে মেলেনা হিসাব নিকাশ। সমান্তরালে হাঁটা তনু মনে, এ কেমন পরবাস? এরই মাঝে তাপদাহে শ্রান্ত, অগনিত উৎকন্ঠার প্রশ্বাস, অগোচরে হানা দেওয়া বালাই করছে পৃথিবীতে ত্রাস! প্রলয়ের ঢঙে দেখায় কেবল, আপন নীতির প্রকাশ! জানালার কাছে ডাকছে ঐ স্বাধীন মুক্তো আকাশ, ছাদ বাগানে ফুলের পাশে আমাদের মুগ্ধ গৃহবাস।...
করেরহাটে প্রতিবন্ধী এবং রিকসা চালকদের পাশে চেয়ারম্যান পুত্র কামরুল হাসান মুরাদ

করেরহাটে প্রতিবন্ধী এবং রিকসা চালকদের পাশে চেয়ারম্যান পুত্র কামরুল হাসান মুরাদ

খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, জনপদ, জাতীয়, প্রথম পাতা, সংবাদ শিরোনাম, সারা-দেশ, স্লাইড
কামরুল ইসলাম :: আমাদের সবার পক্ষে মহৎ কাজ করা সম্ভব হয় না। তবে চাইলেই মহৎ ভালোবাসা দিয়ে আমরা ছোট ছোট কাজ করতে পারি। এই ছোট ছোট কাজের অংশ হিসেবে মীরসরাই উপজেলার ১নং করেরহাট ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম আবু ছালেক কোম্পানির স্মরণে প্রতিবন্ধী এবং রিকসা চালকদের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরন করা হয় । প্রায় একশত দশ পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার বিতরন করা হয়। উপহার সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে সেমাই, লাচ্ছা সেমাই, দুধ, চিনি, সাবান, নুডুলস,বিস্কুট। গত ১৭ই মে এসব উপহার সামগ্রী প্রতিবন্ধী ও রিকসা চালকদের হাতে তুলে দেন মরহুম আবু ছালেক কোম্পানির সুযোগ্য পুত্র এবং রিয়াজুল হাছান ব্রিকস ম্যানুফেকচারিং (আর.বি.এম) এর পরিচালক কামরুল হাসান মুরাদ। সাইবেনি খীল এর নিজস্ব কার্যালয়ে এই উপহার সামগ্রী বিতরনের কার্যক্রম শুরু হয়। এছাড়াও গোপনে করোনাকালীন দুর্যোগে প্রায় পাঁচশত পরিবারের জন্য খাদ্য সামগ্রী বিতরন করেন। উল্লেখ্য, করে...
নিস্ফলা গৃহ : নাসিমা হক মুক্তা

নিস্ফলা গৃহ : নাসিমা হক মুক্তা

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, খবরিকাকাগজ, গ্যালারি, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
দুঃখবিলাসী যৌবনের ইচ্ছেগুলো বির্বণ বিকেলের গায়ে ঝরে পড়ছে - জননীর অশ্রুবিন্দুতে। যেদিন সুখে ঘেমে ছিল ঘর সেদিন বৃক্ষের গায়ে জেগে ছিল চর। তখন থেকে নিভৃতে ওষ্ঠ শুষে ধ্যান করি - নিস্ফলা গৃহে যদি তোমার ঝর্ণা বেয়ে রক্তপাত নামে বরফগলা পানির ভেতরে কেবল তোমাকে জাগবো আবার।
নারীর প্রেম : পারভীন লিয়া

নারীর প্রেম : পারভীন লিয়া

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
  নারীর কাছেই শিখেছো প্রেম শিখেছো ভালবাসা, নারীর কাছেই পেয়েছো সুখ-- এই নারীর কাছেই আশা। নারীই তোমায় যত্ন করে--- করে সর্ব চাওয়া পূরণ, নারীর মাঝেই সুখ খোঁজ তুমি নারীর মাঝেই হাসো। এই নারী আর সেই নারী নয় নারীকেই ভালবাসো--- অবহেলা আর অপমান করে নারীর মাঝেই বাঁচো। নারী তোমায় জন্ম দিলো ভীষন কষ্ট পেয়ে,আঁচল দিয়ে ঢেকে নিলো, আদর শাষনে বড় হলে তুমি এই নারীর অবদানেই। নারীই তোমার আদরের বোন, নারীই, ভাগ্নি, ভাস্তি, এই নারীই তোমার মা,খালা হয় নারীই ফুফু, চাচী। নারী শুধুই অবহেলা নয় ভালবাসার জন্য, বোঝলে ভালো না বোঝলে অন্য পথে চলো, নারীর প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নতুন কথা বলো। পুরুষ তুমি নারী ছাড়া অসম্পু্র্ণ এক শূণ্য অনাথ জাতি, তোমার চোখের স্বপ্ন পুরণে-- জ্বালাও নারীর চোখেই বাতি।।...
পরম বন্ধু : বিজয় দে

পরম বন্ধু : বিজয় দে

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
মধ্যবিত্ত পরিবারের সংসার যেমন চলার কথা তেমনি চলছিল। বাবা বিদেশে মোটামুটি সংসার চলার মত চাকুরী করতো। তাই সংসারের পরিচালনা দায়িত্ব ছিল মায়ের উপরই। সব সময় যে ভাল যাবে তাও কিন্তু নয়। কয়েকমাস ধরে পরিবারের আর্থিক অবস্থা বলতে গেলে প্রচন্ড খারাপ। শখ ছিল ছেলেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াবে। সরকারীতে পড়তেও কপাল লাগে। সব কপালের দোষ দিলেও হয়না। যাক সেই কথা। ছেলেকে শখ করে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় পড়তে দিল। প্রতি সেমিস্টারে মোটা অংকের বেতন দিতে কোন সমস্যা হতনা আগে। সেমিস্টার টাকা দেওয়ার সময় হয়েছে। কিন্তু এদিকে মা বাবার সেটা মনে নেই। কিভাবে মনে থাকবে এ অভাবে। আর ছেলে বললে তো তাদের স্মরণ হবে তাই না। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নোটিশ দিল বেতন দেওয়ার। কিন্তু পরিবারের এ অবস্থা দেখে সে কিছু বলেনি। ভাবছিল আরো কিছুদিন যাক তবেই বলবে। এভাবে অনেকদিন চলে যায়। আর এদিকে বেতন জমা দেওয়ার নিদির্ষ্ট সময় শেষ হয়ে গেছে...