মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১খবরিকা অনলাইনে আপনাকে স্বাগতম।

কবিতা ও গল্প

লাশের মিছিল : পারভিন লিয়া

লাশের মিছিল : পারভিন লিয়া

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, মুক্তাঙ্গন, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
  হলুদ রঙের ক্ষীপ্ত বাতি অশান্ত হয় মধ্যরাতি , কালো আকাশ মেঘের ঘরে দৃষ্টিটা মোর উদাস করে... আঁকা বাকা জীবন চাকায় আঙুল তুলে নরক দেখায়, বুকের পকেট খালি কে স্তম্ভিত হই জোয়ার ভাটায়--। জীর্ণশীর্ণ সাদা কাপড় দাফন করে ক্লান্ত কবর লাশের মিছিল বিশ্বজুড়ে শান্ত থাকি কেমন করে ? জীবন নিয়ে শংকিত নই ধ্যানের মাঝে ব্যাকুল যে রই, এই মিছিলে শামিল হবে আমার দেশে কে কে আছে সেই হিসেব ঐ প্রভুর কাছে। গোলক ধাঁধার অন্ধকারে আসল নকল থাকবে পরে হে প্রভু মোর রক্ষা করো ধ্যানের মাঝে রাখো ধরে ।...
বৈশাখ :  রিয়াদ হোসেন রাজু

বৈশাখ : রিয়াদ হোসেন রাজু

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, গ্যালারি, সাহিত্য-সংগঠন, স্বজন, স্লাইড
বৈশাখ তুমি এসেছ ! এসেছ আমার হৃদয় মন্দিরে, আমার এই হৃদয়ে নতুন দোলা নিয়ে। বৈশাখ তুমি পুঞ্জ-পুঞ্জ করে ; আমায় রাঙ্গিয়ে তোল তোমার আগমনে। বৈশাখ তুমি জরা - জীর্ণকে ধুলিসাৎ করে, নতুনকে আগমন জানাতে এসেছ, ইলিশ ভাজা আর পান্তা ভাতে তোমায় দেখব বলে, তুমি এসেছ হে বৈশাখ অথচ এবার এলে দুঃস্বপ্নময় করোনা নিয়ে।
ঘাতক করোনা  :  চন্দনা চক্রবর্তী

ঘাতক করোনা : চন্দনা চক্রবর্তী

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, বিনোদন, স্বজন, স্লাইড
সারা বিশ্বে একটাই উচ্চারিত নাম "করোনা" তুলেছে আজ চায়ের কাপে ঝড়, অনেক ক্ষতির মুখে পৃথিবী আজ, প্রিয়জন হারানোর দুঃশ্চিন্তায়, পড়েছে কপালে ভাজ। গুজবে না দিয়ে কান, করি আমরা- তার সঠিক সমাধান  । আমরা বাঙ্গালী জাতি যুদ্ধ জয়ে আমরাই খ্যাতি। তাইতো বিশ্বাস নিয়ে আরো একবার ভাবি। এই প্রানঘাতি করোনার বিরুদ্ধে, আমাদের জয় অবসম্ভাবী । অচিরেই হবে প্রিয় স্বদেশ হবেই করোনা মুক্ত, ভরসা রেখে হৃদয়ে সবাইকে জানাই করোনা নিয়ে মৃয়মান শুভ নববর্ষ।।...
একুশে বই মেলায় কাব্যগ্রন্থ ‘চোরবালি’ ও গল্পগ্রন্থ ‘গোলাপের ঘ্রাণ’ এর মোড়ক উন্মোচন

একুশে বই মেলায় কাব্যগ্রন্থ ‘চোরবালি’ ও গল্পগ্রন্থ ‘গোলাপের ঘ্রাণ’ এর মোড়ক উন্মোচন

কবিতা ও গল্প, মীরসরাই, মুক্তাঙ্গন, সংবাদ শিরোনাম, সারা-দেশ, সাহিত্য-সংগঠন
নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ বাংলা একাডেমির আয়োজনে অমর একুশে বই মেলায় কাব্যগ্রন্থ্ ‘চোরবালি’ ও গল্পগ্রন্থ্ ‘গোলাপের ঘ্রান’ এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। শনিবার ৮ ফেব্রুয়ারী বিকাল ৪ টায় বই মেলার মুক্তমঞ্চে উক্ত বইদয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। কবি ও সাংবাদিক নাছির উদ্দিনের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন কবি ও সাহিত্যিক কাইয়ুম নিজামী। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বই গুলোর প্রকাশক সাহিত্য চর্চা প্রকাশনির স্বত্ত্বাধিকারী ফাহিম মাহমুদ। কাব্যগ্রন্থ্য চোরারবালির লেখক কবি মো. সোনা মিয়া, গোলাপের ঘ্রাণ গল্পগ্রন্থের লেখক ইমাম হোসেন। ব্যবসায়ী সাইফ উদ্দিন মাসুক, সাহিত্যিক মো. রবি করিম প্রমুখ। এসময় কবি, গল্পকার, প্রকাশক ও প্রধান অতিথি বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে তাদের অনুভূতি প্রকাশ করেন। বইগুলো সাহিত্য চর্চা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছে। বই মেলায় ২৯৩ নং স্টলে বইগুলো পাওয়া যাবে। &nb...
মীরসরাই প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে জোরারগঞ্জে ‘জনতার মুখোমুখি’ উৎসবমুখর ভাবে সম্পন্ন

মীরসরাই প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে জোরারগঞ্জে ‘জনতার মুখোমুখি’ উৎসবমুখর ভাবে সম্পন্ন

কবিতা ও গল্প, খবরিকা আর্কাইভ, খবরিকাকাগজ, খেলাধুলা, খেলার মাঠ, গ্যালারি, জনপদ, জাতীয়, প্রথম পাতা, বিশেষখবর, মীরসরাই, সংবাদ শিরোনাম, সারা-দেশ, স্বজন, স্লাইড
নিজস্ব প্রতিনিধি : মীরসরাই প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে ‘ জনতার মুখোমুখি’ এর ২য় পর্ব ৩নং জোরারগঞ্জ ইউনিয়নে অনুষ্ঠিত হয়েছে। জোরারগঞ্জ আর্দশ উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে ৩১ আগষ্ট, শনিবার, সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠান মীরসরাই প্রেস ক্লাবের সভাপতি মাহবুবুর রহমান পলাশের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সম্পাদক রাজিব মজুমদারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। জোরারগঞ্জ বিভিন্ন ইউনিয়নের নানা শ্রেনী পেশার মানুষের ও বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের প্রশ্নোত্তর প্রদান করেন ৩নং জোরারগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান মকসুদ আহম্মদ চৌধুরী, শিক্ষা বিষয়ক প্রশ্নোত্তর প্রদান করেন জোরারগঞ্জ মহিলা কলেজ এর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আশিষ দেববর্মণ, জোরারগঞ্জ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাং সাইফুল আলম, জোরারগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নেপাল কুমার নাথ ও জে.বি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক সুভাষ সরকার। রাজনৈতিক সমস্যা ও বিভিন্ন...
লেখালেখির ক্ষেত্রে পাঠকের ভালোবাসা সবচেয়ে বড় পুরষ্কার : মীনা উজ্জ্বল

লেখালেখির ক্ষেত্রে পাঠকের ভালোবাসা সবচেয়ে বড় পুরষ্কার : মীনা উজ্জ্বল

কবিতা ও গল্প, প্রথম পাতা, মীরসরাই, সংবাদ শিরোনাম, সারা-দেশ, সাহিত্য-সংগঠন, স্লাইড
কবি মীনা উজ্জ্বল। জন্ম ১৯৭৫ সালের ১৮ ডিসেম্বর টাঙ্গাইলে। বাবা আওলাদ হোসের, মা রওশন আরা বেগম। ৪ ভাই-বোনের মধ্যে তিনি বড়। পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশনে অনার্স ও মাস্টার্স করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ৯ বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে গাজীপুরে একটি প্রফেশনাল অনার্স কলেজে (চীফ অব এডমিন, বিআইএসটি) দায়িত্বরত। সম্প্রতি তিনি কথা বলেন বইমেলা, নতুন বই ও তার লেখালেখি নিয়ে- কথা বলেন পাক্ষিক খবরিকা বার্তা সম্পাদক ইমাম হোসেন এর সাথে। সাহিত্যে এলেন কেন এবং কিভাবে? মীনা ঃ সাহিত্য কেউ তো পরিকল্পনা করে আসেনা, আমিও আসিনি। তবে সাহিত্য-সংস্কৃতি প্রীতি এবং সাহিত্যের প্রতি একটু বেশি টান ছিল সব সময়। গত বছর কয়েক আগে হঠাৎ বিশেষ একটি আহ্বান হতেই জেগে উঠি আমি ভিন্নরূপে, কলম হাতে তুলে নিই সাহসীকতায় এবং সকলের উৎসাহে প্রেরনায় এগিয়ে চলছি। মেলায় এবার কী বই আসছে? মীনাঃ আমার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ 'শয্...
২০১১ সালে ঘটে যাওয়া মীরসরাই ট্রাজেডী অবলম্বনে রচিত গল্প ‌‌‌‍‍‌‌‌‌”স্বপ্নভঙ্গ”

২০১১ সালে ঘটে যাওয়া মীরসরাই ট্রাজেডী অবলম্বনে রচিত গল্প ‌‌‌‍‍‌‌‌‌”স্বপ্নভঙ্গ”

কবিতা ও গল্প, প্রথম পাতা, স্লাইড
ইমরান হোসেন সোহান, অনার্স, গনিত বিভাগ। ফেনী সরকারী কলেজ। বাবা, ভাত খেয়ে নাও, কথাটা শুনতেই মাথা উঠায় জমির শেখ। মিশুক নাকি রে... বলেই আবার নিজের কাজে মন দে সে। কিছুক্ষন পর আলের পানিতে হাত দুয়ে বলে, দে, ভাত। মিশুক নিজের হাতে থাকা বাসন টা বাবাকে এগিয়ে দেয়। বাবা ভাত খাচ্ছে আর ছেলে অপলক দৃষ্টিতে বাবার দিকে তাকিয়ে আছে। বাবা ছেলের এমন চাহনি সত্যিই দেখার মতো। কিরে, তুই খেয়েছিস? হুম বাবা, আমি খেয়েছি। তোর মা খেয়েছে? হুম মা ও খেয়েছে। তো স্কুলে যাবি না আজ? আজ বাবা আমাদের স্কুলের সাথে মীরসরাই পাইলট স্কুলের খেলা আছে। পরক্ষনেই মিশুক আবার বলে, বাবা তুমি মা কে বলো না আমিও খেলা দেখতে যাবো। আমাদের স্কুলের সবাই যাবে। আচ্ছা, আচ্ছা আমি তোর মাকে বলবো। বাবার মুখে কাথাটা শুনা মাত্রই মিশুক বাবার হাত থেকে বাসন টা নিয়েই ভোঁ দৌড় দিল সবুজ ক্ষেতের মাঝখান দিয়ে। যেন হরিণ শাবক ছাড়া পেয়ে দুর-দুরান্তে থাকা তার মায়...
নিজেকে সময় দেয়া খুব প্রয়োজন

নিজেকে সময় দেয়া খুব প্রয়োজন

কবিতা ও গল্প, স্লাইড
  প্রযুক্তি যতো এগিয়ে যাচ্ছে, ততোই বেড়ে যাচ্ছে আমাদের ব্যাস্ততা। জীবন মানেই এখন এক অন্তহীন মাঠে দৌঁড় প্রতিযোগীতা, টিকে থাকার এক কঠিন লড়াই। সংগ্রামময় জীবনে টিকে থাকার জন্য দৌঁড়াতে দৌঁড়াতে একদিন হুট করেই পৃথিবী থেকে চলে যাই আমরা। জীবনের এই ছোট্ট পরিসরে আমরা কতভাবে সময় পার করি, কতকিছু নিয়ে ব্যাস্ত থাকি, কখনো পড়াশুনা নিয়ে, কখনো চাকরী নিয়ে, কখনোবা সামাজিকতা রক্ষার ক্ষেত্রে। এতকিছুর ভীড়ে নিজেকে দেওয়ার মতো সময় আমাদের প্রায় কারোই হয়ে ওঠেনা। অথচ আমরা নিজেরাই তো আমাদের সবচেয়ে আপন তাইনা? তাহলে কেন নিজেদের প্রতি এই অবহেলা? একবার ভেবে দেখুন তো, সপ্তাহে অন্তত একটা দিন কিছু সময়ের জন্য হলেও শুধু নিজেকে নিয়ে ভেবেছেন, শুধু নিজেকে সময় দিয়েছেন? অধিকাংশ মানুষের উত্তর হবে- না। প্রকৃতি যেমন তার ওপর বিরূপ আচরন করার জন্য প্রতিশোধ নেয়, আমাদের শরীরও অবহেলা সহ্য করতে করতে একসময় চরম প্রতিশোধ নেয়। নিজেকে সম...